আমাদের দেশে অসংখ্য উদ্যোক্তা আছেন যাদের পুঁজি কম থাকার কারণে ছোট ব্যবসার আইডিয়া খুঁজেন।
আমাদের দেশে অনেক সম্ভাবনাময় ছোট ব্যবসা আছে যেগুলো শুরু করতে অল্প পুঁজির প্রয়োজন কিন্তু অনেক ক্রেতা রয়েছে।
এমন কিছু ছোট ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে আজকের এই লেখা।
ছোট ব্যবসার তালিকা
ছোট ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে নিচে ছোট ব্যবসার তালিকা দেওয়া হলো:
- ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ কেন্দ্র
- হোমমেড ফুড ডেলিভারি ব্যবসা
- অনলাইন পোশাক বিক্রয়
- অর্গানিক ফার্মিং
- গ্রাফিক ডিজাইন ও প্রিন্টিং সার্ভিস
- ফ্রেশ জুস বার
- ছোট ফাস্ট ফুডের দোকান
- ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট
- মোবাইল এক্সেসরিজ ব্যবসা
- পোল্ট্রি ফার্মিং
- বই বা স্টেশনারি দোকান
- বুটিক শপ
নিচে ছোট ব্যবসার তালিকায় থাকা ব্যবসাগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
১. ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ কেন্দ্র – ছোট ব্যবসার আইডিয়া
আপনি জানেন কি পরিমাণ ফ্রিল্যান্সার আছে এই পৃথিবীতে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান এক্সপ্লোডিং টপিকসের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে ১৫৭ কোটি মানুষ ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে জড়িত।
বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সার ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান তানজিবা রহমান এর তথ্য মতে বাংলাদেশে প্রায় ১০ লাখ ফ্রিল্যান্সার আছে।
তাহলে দেখুন কি পরিমাণ এই পেশায় আছে এবং নতুন অসংখ্য মানুষ এই পেশায় আসছে। এই বিপুল পরিমাণ ফ্রিল্যান্সারদের টার্গেট করে আপনি ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ কেন্দ্র দিতে পারেন। এটি একটি শহরে ছোট ব্যবসার আইডিয়া।
এই ব্যবসা শুরু করতে হলে হয় আপনাকে দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হতে হবে নাহয় কিছু ভাল ফ্রিল্যান্সার সংগ্রহ করে একটি প্রতিষ্ঠান দিতে হবে যেখানে ফ্রিল্যান্সিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি শেখাতে পারেন। ওগুলো হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় সেক্টর। এজন্য এসব বিষয়ের প্রতি মানুষের আগ্রহ অনেক বেশি।
ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ ব্যবসা শুরু করতে প্রয়োজন একটি ছোট জায়গা, ল্যাপটপ/কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ।
২. হোমমেড ফুড ডেলিভারি ব্যবসা – ছোট ব্যবসার আইডিয়া
বর্তমানে অনেকেই ঘরে খাবার তৈরি করে সেগুলো বিক্রি করে আয় করছে। এটি একটি বাড়িতে বসে ছোট ব্যবসার আইডিয়া হতে পারে।
কিভাবে এই ব্যবসা করবেন? ধরেন আপনি ভাল কেক তৈরি করতে পারেন। তাহলে আপনি কেক বানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে সম্ভাব্য গ্রাহকদের কাছে আপনার কেকের গুণাগুণ তুলে ধরুন। যখন কোন গ্রাহক আপনার কেক কিনবে তখন তাদেরকে বলুন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রিভিউ দেওয়ার জন্য।
এছাড়া আপনি বিভিন্ন অফিস বা মেসে খাবার সাপ্লাই দিতে পারেন। বর্তমানে অনেকেই হোম মেড খাবার অফিসে বা মেসে সাপ্লাই দিয়ে ভাল আয় করছে। এই ধরণের ব্যবসা করার জন্য আপনার একটি রান্নাঘর লাগবে এবং ভাল রাধুনি লাগবে। আর খাবার সাপ্লাই দেওয়ার জন্য কিছু লোক লাগবে।
৩. অনলাইন পোশাক বিক্রয়- ছোট ব্যবসার আইডিয়া
বাংলাদেশে তৈরি পোশাকের চাহিদা দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম বা একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট ব্যবহার করে পোশাক বিক্রির ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে।
নেপোলিয়নক্যাটের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ৫.৯০ কোটি মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে
যেহেতু বাংলাদেশে প্রচুর ফেসবুক ব্যবহারকারী আছে আপনি চাইলে খুব সহজেই তরুণ-তরুণী বা গৃহিণীদের কেন্দ্র করে অনলাইনে পোশাক বিক্রয় করতে পারেন।
আরও পড়ুন : শীর্ষ ১০ টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া
৪. অর্গানিক ফার্মিং
যেসব ফসল উৎপাদন করতে কৃত্রিম সংযোজন বা হরমোন পরিবর্তন করা হয় না এবং কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না সেগুলোকে অর্গানিক পণ্য বলা হয়।
অর্গানিক খাবারের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। আপনি নিজের জমিতে অর্গানিক শাকসবজি, ফলমূল বা মসলা উৎপাদন করতে পারেন এবং তা বাজারে সরবরাহ করতে পারেন। এটি একটি গ্রামের ছোট ব্যবসার আইডিয়া।
অর্গানিক ফার্মিং করার জন্য আপনার অর্গানিক চাষ সম্পর্কে ভালভাবে জানতে হবে। তারপর মার্কেট যাচাই করে ব্যবসা শুরু করতে হবে। আপনার টার্গেটেড গ্রাহক হবে স্বাস্থ্য সচেতন লোক।
৫. গ্রাফিক ডিজাইন ও প্রিন্টিং সার্ভিস
ব্যবসায়ীক প্রচারণার জন্য পোস্টার, ফ্লায়ার, ভিজিটিং কার্ড ইত্যাদি ডিজাইন ও প্রিন্টিং সার্ভিসের প্রয়োজন হয়। এছাড়া বিভিন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রচুর ব্যনার পোস্টার লাগে।
আপনার যদি গ্রাফিক ডিজাইনে দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। একটি দোকান এবং প্রিন্টার কিনে খুব সহজেই শুরু করে দিতে পারেন।
৬. ফ্রেশ জুস বার
ছোট ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে ফ্রেশ জুস বার একটি ভাল ব্যবসা হতে পারে। অল্প পুজি দিয়েই আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। খরচের মধ্যে রয়েছে ব্ল্যান্ডার কেনা, ছোট একটা দোকান ভাড়া আর ফল কেনার খরচ।
গরম আবহাওয়ার কারণে ফ্রেশ জুসের চাহিদা সর্বদা বেশি। ছোট একটি দোকানে প্রাকৃতিক ফলের জুস বিক্রি শুরু করা যেতে পারে। এসব দোকানের ক্রেতার অভাব হয় না।
আপনি যদি জনসমাগম হয় এমন যায়গায় একটি অস্থায়ী কিয়স্ক বসিয়ে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন তাহলে আপনি ভাল পরিমাণে আয় করতে পারবেন।
৭. ফাস্ট ফুডের ব্যবসা
বর্তমানে ফাস্ট ফুড পছন্দ করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন। ছোট বড় সবাই ফাস্ট ফুড পছন্দ করে। বাংলাদেশেও বিশাল বড় একটা ফাস্ট ফুডের ভোক্তা শ্রেণী রয়েছে।
ফাস্ট ফুডের ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনার একটি মোটামুটি সাইজের একটি দোকান লাগবে। ফাস্ট ফুড বানাতে পারে এমন কিছু দক্ষ কর্মী লাগবে। আর আপনি যদি নিজেই দক্ষ কর্মী হয়ে থাকেন তাহলে তো খুবই ভাল।
ফাস্ট ফুডের ব্যবসা দেওয়ার জন্য লোকেশন একটা বড় ফ্যাক্টর। এটা একটা শহরে ছোট ব্যবসা। সাধারণত শহরে লোকসমাগম হয় এমন যায়গায় এই ব্যবসা ভাল চলে। স্কুল কলেজের সামনে দিতে পারলে প্রচুর ক্রেতা পাওয়া যায় কারণ তরুণ তরুণীরা ফাস্ট ফুডের বড় গ্রাহক।
৮. ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যবসা
ছোট ব্যবসার তালিকায় থাকা ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যবসা বর্তমানে বেশ লাভজনক একটি ছোট ব্যবসা। বিয়ে, জন্মদিন বা কর্পোরেট ইভেন্ট আয়োজন করা হচ্ছে ইভেন্ট ম্যানজেমেন্ট ব্যবার মূল কাজ । এই ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে একটি ছোট ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট টিম তৈরি করতে হবে।
ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যবসাটি খুব ক্রিয়েটিভ একজন একটি ব্যবসা। আপনাকে খুব সুন্দর করে পরিকল্পনা সাজাতে হবে। এমন রুচিসম্মতভাবে পরিকলনা বাস্তবায়ন করতে হবে।
গ্রাহকদের চাওয়াকে গুরুত্ব দিতে হবে। ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যবসায় রেভিনিউ মার্জিন তুলনামূলক বেশি। ছোট একটা অফিস আর কিছু কর্মী নিয়েই আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
এই ব্যবসায় ভাল করার জন্য যোগাযোগ দক্ষতা একটা বড় ফ্যাক্টর। বড় ফ্যাক্টর বলছি এই কারণে যে আপনার যত বেশি কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ থাকবে আপনি তত বেশি ইভেন্ট ম্যানেজ করার কাজ পাবেন । বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ না থাকলে এই ধরণের কাজ পাওয়া কিছুটা কঠিন হবে।
৯. মোবাইল অ্যাক্সেসরিজ দোকান
গ্রামে বা শহরের ছোট এলাকাগুলোতে মোবাইল এর ছোটখাটো অ্যাক্সেসরিজ (চার্জার, হেডফোন) বিক্রির দোকান বেশ লাভজনক হতে পারে।
সরকারি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) এর তথ্য মতে, ২০২৪ সালে বাংলাদেশের মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা১১ কোটি ৬৩ লাখ
যেহেতু বাংলাদেশে শহর থেকে গ্রামে সব যায়গায় বিশাল পরিমাণ মোবাইল ব্যবহারকারী আছে সুতরাং আপনার গ্রাহকের অভাব হবে না। ভাল লোকেশনে যদি এই মোবাইল এক্সেসরিজ ব্যবসা দিতে পারেন তাহলে প্রচুর গ্রাহক পাবেন।
এই ধরণের ব্যবসা শুরু করতেও খুব বেশি অর্থের প্রয়োজন হয় না। যায়গা ভেদে ১-২ লাখ টাকা দিয়েও আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
১০. পোল্ট্রি ফার্মিং
ডিম ও মুরগির মাংসের চাহিদা বাংলাদেশে খুব বেশি। আপনি ছোট পরিসরে মুরগি পালন শুরু করে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করতে পারেন।
পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য মতে দেশে ১ লাখের উপর পোল্ট্রি খামারি রয়েছে
এত খামারি থাকার পরেও দেশে মাংশের চাহিদা মেটাতে পারছে না। বিশাল ভোক্তা শ্রেণী থাকার কারণে পোল্ট্রি চাহিদা কমার সুযোগ কম।
গ্রামের ছোট ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে পোল্ট্রি ব্যবসা খুব আকর্ষণীয় একটি ব্যবসা। পোল্ট্রি ব্যবসা দেওয়ার জন্য একটি খামার করতে হবে। খামার যেন খোলামেলা আলোবাতাসযুক্ত হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
খামারে উৎপাদিত মুরগী যাতে নিয়মিত বিক্রি হয় এজন্য ক্রেতাদের ( যেমন : রেস্টুরেন্ট) এর সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন। নিয়মিত বিক্রি করতে পারলে মুনাফা একটু কম করলেও সমস্যা নেই।
১১. বই বা স্টেশনারি দোকান
ছোট ব্যবসার মধ্যে আমি বই বা স্টেশনারি দোকানকে রেখেছি কারণ এই ধরণের ব্যবসা শুরু করতে খুব বেশি পুজির দরকার হয় না। স্থানভেদে ১ থেকে ৩ লাখ টাকার মধ্যে আপনি বই বা স্টেশনারি ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
এই ধরণের ব্যবসা লাভের পরিমাণ বেশ ভাল। প্রায় ২০-৩০% লাভ হয়ে থাকে।
স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছাকাছি এলাকায় আপনি যদি এই ব্যবসা দিতে পারেন তাহলে আপনি প্রচুর গ্রাহক পাবেন। আবার আবাসিক এলাকার ভেতরেও আপনি গ্রাহক পাবেন।
১২. বুটিক হাউস
নিজের ডিজাইন করা শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, বা ঘর সাজানোর পণ্য বিক্রির জন্য একটি বুটিক হাউস চালু করা যেতে পারে।
বুটিক ব্যবসা শুরু করতে হলে আপনার সৃজনশীল ডিজাইন দক্ষতা এবং সেলাই মেশিন লাগবে। ক্রেতা আকর্ষণ বা ক্রেতা ধরে রাখার জন্য আপনাকে অবশ্যই ফ্যাশন ট্রেন্ড সম্পর্কে অবগত থাকতে হবে।
কারণ ফ্যাশন সচেতন তরুণ-তরুণীরাই হবে আপনার প্রধান ক্রেতা। তাদের চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে কাপড়ের ডিজাইন করতে হবে। একটা কাজ করতে পারেন গ্রাহকদের মতামত নিতে পারেন। তারা কোন ধরণের ডিজাইন পছন্দ করে সেটাকে গুরুত্ব দিয়ে ওই ধরণের ডিজাইনের জামা তৈরি করুন তাহলে দেখবেন আপনি নিয়মিত গ্রাহক পাচ্ছেন।
পাঠক জিজ্ঞাসা
ছোট ব্যবসার পরিকল্পনা কিভাবে করবো?
ছোট ব্যবসা পরিকল্পনা ছোট ব্যবসায় সফল হওয়ার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করে। আপনি যদি সঠিকভাবে পরিকল্পনা করতে পারেন তাহলে আপনি সফল হবেন নাহলে আপনি ব্যর্থ হতে পারেন
যে ব্যবসাটিই শুরু করবেন, তা নিয়ে সঠিক গবেষণা জরুরি। ছোট ব্যবসার পরিকল্পনা করার ক্ষেত্রে প্রথমেই আপনাকে আপনার টার্গেট গ্রাহক কারা সেটি বের করতে হবে এবং তাদের চাহিদা অনুযায়ী কোয়ালিটি সম্পন্ন পণ্য সরবরাহ করতে হবে।
পরিকল্পনা পর্যায়ে অবশ্যই আপনার আর্থিক সক্ষমতার বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে। সক্ষমতার বাইরে গিয়ে অতিরিক্ত ঋণ করে কোন ব্যবসা দিবেন না।
গ্রামে ছোট ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বলুন।
গ্রামে ছোট ব্যবসার আইডিয়ার মধ্যে রয়েছে :
- পোল্ট্রি ব্যবসা
- মোবাইল এক্সেসরিজ ব্যবসা
- অর্গানিক ফার্মিং
- প্রিন্টিং ব্যবসা
শহরে ছোট ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে বলুন
শহরে ছোট ব্যসার আইডিয়া হিসেবে কিছু ব্যবসার কথা বলা যায় যেমন:
- ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ কেন্দ্র
- ফাস্ট ফুড ব্যবসা
- ফ্রেশ জুস ব্যবসা
- বুটিক হাউজ
- ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যবসা
ঘরে বসে করা যায় ছোট ব্যবসার আইডিয়া দিন।
অনেকেই ঘরে বসে ছোট ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে চান। তাদের উদ্দেশ্যে কিছু ব্যবসার নাম বলছি:
- ইনলাইনে কোচিং ব্যবসা
- ফেসবুকে পোশাক বিক্রি
- পরামর্শক এজেন্সি ব্যবসা
- আইটি রিলেটেড ব্যবসা