টাইটেল ট্যাগ হেডিং ট্যাগ এবং ইউরাল (url) এর গঠন একটি ব্লগ পোস্টের এসইও এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আপনি যদি সঠিকভাবে টাইটেল ট্যাগ হেডিং ট্যাগ দিয়ে আপনার কন্টেন্ট এর প্যারাগ্রাফকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করতে না পারেন এবং আপনার ইউরাল এর গঠন যদি সঠিকভাবে না হয় তাহলে এটি আপনার এসইও এর পারফরম্যান্স এ নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
তাই এই আর্টিকেলে টাইটেল ট্যাগ হেডিং ট্যাগ কিভাবে ব্যবহার করবেন এবং ইউরাল এর গঠন কেমন হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
টাইটেল ট্যাগ (Title Tag) কি?
টাইটেল ট্যাগ (Title Tag) হলো HTML কোডের একটি অংশ, যা আপনার ওয়েবপেইজের শিরোনামকে নির্দেশ করে। টাইটেলে ট্যাগের মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন ও ব্যবহারকারীরা কন্টেন্ট এর বিষয় সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পায়। । প্রতিটি ওয়েব পেইজের জন্য টাইটেল ট্যাগ আলাদা হতে হয় এবং এটি সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেইজ (SERP) এ লিংকের শিরোনাম হিসেবে প্রদর্শিত হয়ে থাকে।
টাইটেল ট্যাগ এর গুরুত্ব
- SEO এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ: ওয়েবপেজটি কোন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে তৈরি তা বুঝতে টাইটেল ট্যাগ সার্চ ইঞ্জিনকে সাহায্য করে। টাইটেল ট্যাগে কীওয়ার্ড ব্যবহার করা সার্চ ইঞ্জিনের কাছে আপনার পৃষ্ঠার প্রাসঙ্গিকতা বাড়ায়।
- ব্যবহারকারীর ক্লিক বাড়াতে সাহায্য করে: সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফলে টাইটেল ট্যাগ দেখা যায় এবং এটি আকর্ষণীয় হলে ব্যবহারকারীরা সেই লিঙ্কে ক্লিক করতে আগ্রহী হয়।
- ব্রাউজারের ট্যাবের নাম হিসেবে দেখা যায়: যখন ব্যবহারকারী আপনার ওয়েবসাইটটি ব্রাউজারে খোলে, তখন টাইটেল ট্যাগটি ব্রাউজারের ট্যাবে প্রদর্শিত হয়।
টাইটেল ট্যাগ ব্যবহার করার সঠিক পদ্ধতি
টাইটেল ট্যাগ ব্যবহারের বিভিন্ন পদ্ধতি আছে, নিচে এগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো :
১. প্রধান কীওয়ার্ড যুক্ত করুন
টাইটেল ট্যাগে আপনার পৃষ্ঠার প্রধান কীওয়ার্ডটি প্রথমে রাখুন, যাতে সার্চ ইঞ্জিন সেটি দ্রুত ধরতে পারে।
২. টাইটেল ট্যাগ এর দৈর্ঘ্য নিয়ন্ত্রণ করুন
টাইটেল ট্যাগ প্রায় ৫০-৬০ অক্ষরের মধ্যে রাখুন। এটি গুগল এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনের জন্য আদর্শ। যদি আপনার টাইটেল বেশি বড় হয়, তাহলে গুগল সেটি এড়িয়ে যেতে পারে।
৩. টাইটেল আকর্ষণীয় করুন
টাইটেল ট্যাগ এর বড় অংশ জুড়ে অযথা কীওয়ার্ড ব্যবহার করবেন না ; টাইটেলটিকে এমনভাবে সাজান যাতে এটি আকর্ষণীয় ও অর্থপূর্ণ হয় এবং ব্যবহারকারী ক্লিক করতে আগ্রহী হয়। উদাহরণ:
“ড্রপশিপিং এর মাধ্যমে আয় করার সহজ উপায় – নতুনদের জন্য নির্দেশিকা”
৪. প্রতিটি পৃষ্ঠার জন্য আলাদা টাইটেল তৈরি করুন
প্রতিটি পৃষ্ঠার টাইটেল আলাদা হওয়া উচিত। একই টাইটেল একাধিক পৃষ্ঠায় ব্যবহার করা হলে গুগল সেটিকে ডুপ্লিকেট হিসেবে গণ্য করতে পারে এবং র্যাঙ্কিংয়ে প্রভাব ফেলতে পারে।
৫. ব্র্যান্ড নাম যুক্ত করুন (প্রয়োজনে)
যদি আপনার ব্র্যান্ডটি জনপ্রিয় হয়, তবে আপনি টাইটেল ট্যাগের শেষে ব্র্যান্ড নাম যোগ করতে পারেন। উদাহরণ:
“ইকমার্স ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন – ABC ই–কমার্স”
৬. অপ্রয়োজনীয় শব্দ এড়িয়ে চলুন
অপ্রয়োজনীয় শব্দ যেমন “হোম,” “ওয়েলকাম,” “পেইজ” ইত্যাদি ব্যবহার করবেন না। এগুলো টাইটেলের মূল্য কমিয়ে দেয় এবং SEO এর জন্যও তেমন কার্যকর নয়।
টাইটেল ট্যাগ এর উদাহরণ
সঠিক টাইটেল:
“অনলাইন ব্যবসা শুরু করার উপায় – সম্পূর্ণ নির্দেশিকা”
ভুল টাইটেল:
“হোম | অনলাইন ব্যবসা শুরু”
(এখানে ‘হোম’ অপ্রয়োজনীয় এবং স্পষ্ট নয়।)
টাইটেল ট্যাগ তৈরি করার টুল
আপনি Yoast SEO Plugin (ওয়ার্ডপ্রেসের জন্য), Google Search Console, বা Ahrefs, Moz এর মতো SEO টুলগুলো ব্যবহার করে আপনার ওয়েবপেজের টাইটেল ট্যাগের কার্যকারিতা যাচাই করতে পারেন।
সংক্ষেপে
টাইটেল ট্যাগ একটি ওয়েবপেজের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা ব্যবহারকারী এবং সার্চ ইঞ্জিনেকে বিষয় বস্তু সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা দেয়। সঠিকভাবে অপটিমাইজ করা টাইটেল ট্যাগ ওয়েবসাইটের র্যাঙ্কিং এবং ট্রাফিক বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়।
আরও পড়ুন : এসইও এর জন্য ইমেজ অপটিমাইজেশন কি? এটি কিভাবে ব্যবহার করতে হয়?
URL স্ট্রাকচার কেমন হলে সাইটের এসইও এর ভাল হয়?
একটি সাইটের SEO-তে ভালো পারফরম্যান্সের জন্য URL স্ট্রাকচার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সঠিকভাবে অপটিমাইজ করা URL সার্চ ইঞ্জিন এবং ব্যবহারকারীর উভয়ের জন্যই সহজবোধ্য এবং কার্যকর হয়। নীচে সঠিক URL স্ট্রাকচার কেমন হওয়া উচিত তা বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হলো:
ভালো SEO-র জন্য URL স্ট্রাকচারের বৈশিষ্ট্য
১. সংক্ষিপ্ত এবং বোধগম্য:
URL যতটা সম্ভব সংক্ষিপ্ত ও সহজবোধ্য হওয়া উচিত। দীর্ঘ বা জটিল URL ব্যবহার করা এড়িয়ে চলুন, কারণ এটি ব্যবহারকারীর এবং সার্চ ইঞ্জিন উভয়ের জন্যই কম বোধগম্য হতে পারে।
উদাহরণ:
- ভুল: example.com/p=12345?id=abc
- সঠিক: example.com/online-business-tips
২. কীওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত করা:
URL এ আপনার প্রাসঙ্গিক কীওয়ার্ডগুলি যুক্ত করা গুরুত্বপূর্ণ। সার্চ ইঞ্জিন আপনার URL থেকে আপনার পেজের বিষয়বস্তু সম্পর্কে ধারণা পেয়ে থাকে।
উদাহরণ:
- ভুল: example.com/post-1234
- সঠিক: example.com/start-online-business
৩. হাইফেন (-) ব্যবহার করা
URL-এ একাধিক শব্দ থাকলে হাইফেন (-) দিয়ে শব্দগুলো আলাদা করা উচিত। এটি সার্চ ইঞ্জিনের জন্য শব্দগুলো আলাদা করে পড়তে সহজ করে তোলে।
উদাহরণ:
- ভুল: example.com/startonlinebusiness
- সঠিক: example.com/start-online-business
৪. স্ট্যাটিক URL ব্যবহার করা
ডাইনামিক URL (যেখানে অনেক প্রশ্নবোধক চিহ্ন এবং অন্যান্য ভ্যারিয়েবল থাকে) থেকে স্ট্যাটিক URL অনেক বেশি সুবিধাজনক। স্ট্যাটিক URL ব্যবহারকারীদের জন্য সহজ এবং সার্চ ইঞ্জিনের জন্যও ভালো।
উদাহরণ:
- ভুল: example.com/?id=123&cat=business
- সঠিক: example.com/seo-tips
৫. লোয়ারকেস (small letters) ব্যবহার করুন
URL গুলোতে লোয়ারকেস অক্ষর ব্যবহার করা উচিত। বড় হাতের অক্ষর (Uppercase) URL-এ বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে, কারণ সার্চ ইঞ্জিন কিছু ক্ষেত্রে ক্যাপিটাল এবং স্মল লেটারকে আলাদা মনে করতে পারে।
উদাহরণ:
- ভুল: example.com/Start-Online-Business
- সঠিক: example.com/start-online-business
৬. অপ্রয়োজনীয় শব্দ এড়িয়ে চলুন
URL এ প্রয়োজনের অতিরিক্ত শব্দ ব্যবহার না করা ভালো। যেমন “a,” “the,” “and” এর মতো স্টপ ওয়ার্ড ব্যবহার করা এড়িয়ে চলা উচিত। এটি URL কে সরল ও প্রাসঙ্গিক রাখবে।
উদাহরণ:
- ভুল: example.com/start-an-online-business-tips
- সঠিক: example.com/start-online-business
৭. ফোল্ডার বা সাবডিরেক্টরি সীমিত করুন
URL এ খুব বেশি সাবফোল্ডার বা ডিরেক্টরি স্তর রাখা উচিত নয়। অত্যাধিক স্তর URL-কে দীর্ঘ ও জটিল করে তোলে।
উদাহরণ:
- ভুল: example.com/business/start/online/2024/tips
- সঠিক: example.com/online-business-tips
৮. HTTPS ব্যবহার করুন:
সার্চ ইঞ্জিন এবং ব্যবহারকারীর নিরাপত্তার জন্য আপনার সাইটে HTTPS ব্যবহার করা উচিত। Google HTTPS সাইটকে র্যাঙ্কিংয়ে প্রাধান্য দেয়।
উদাহরণ:
- ভুল: http://www.example.com
- সঠিক: https://www.example.com
৯. ক্লিক থ্রু বাড়ানোর জন্য URL ব্যবহার করুন:
ব্যবহারকারীরা যদি আপনার URL দেখে বুঝতে পারে যে এটি তাদের অনুসন্ধানের জন্য প্রাসঙ্গিক, তারা ক্লিক করতে আগ্রহী হয়। এর ফলে CTR (Click Through Rate) বাড়ে, যা SEO এর জন্যও উপকারী।
উপসংহার
SEO-র জন্য একটি ভালো URL স্ট্রাকচার সংক্ষিপ্ত, বোধগম্য, কীওয়ার্ড সমৃদ্ধ এবং হাইফেন দ্বারা আলাদা করা উচিত। এছাড়াও HTTPS ব্যবহার করা এবং অপ্রয়োজনীয় সাবডিরেক্টরি এড়িয়ে চলা গুরুত্বপূর্ণ। একটি পরিষ্কার ও সার্চ ইঞ্জিন-বান্ধব URL আপনার ওয়েবসাইটের সার্চ র্যাঙ্কিং উন্নত করতে সহায়ক হবে।
আরও পড়ুন : স্কীমা মার্কআপ (Schema markup) কি? এটি কিভাবে যুক্ত করতে হয়?
হেডিং ট্যাগ (H1, H2, H3) কিভাবে ব্যবহার করতে হয়?
হেডিং ট্যাগ (H1, H2, H3) ওয়েবপেইজের কোন কনটেন্ট এর গঠনকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার জন্য হেডিং ট্যাগ ব্যবহৃত হয়। এটি সার্চ ইঞ্জিন এবং ব্যবহারকারী উভয়ের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। এই ট্যাগগুলোর মূল কাজ হলো পেইজের তথ্যকে শ্রেণীবদ্ধ ও বিন্যস্ত করা, যাতে কনটেন্টটির বিষয়াবলী পাঠকদের নিকট স্পষ্ট হয় এবং পড়তে সুবিধাজনক হয়।
হেডিং ট্যাগের বিভিন্ন স্তর এবং তাদের ব্যবহার
H1 ট্যাগ
মূল শিরোনাম: প্রতিটি পেইজের জন্য H1 হলো প্রধান শিরোনাম বা হেডিং, যার মাধ্যমে কনটেন্টের প্রধান বিষয়বস্তু পাঠকদের নিকট স্পষ্ট হয় । এটি কেবল একবার ব্যবহার করা উচিত এবং এটি সার্চ ইঞ্জিনের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব বহন করে।
ব্যবহার: পৃষ্ঠার প্রধান কীওয়ার্ড বা বিষয় H1 ট্যাগে থাকা উচিত।
উদাহরণ:
html |
<h1>ইকমার্স ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন</h1> |
H2 ট্যাগ:
সাবহেডিং: H2 ট্যাগগুলি H1 এর অধীনে মূল বিষয়গুলির বিভিন্ন অংশকে উপবিভাগে ভাগ করতে ব্যবহৃত হয়। এগুলি পৃষ্ঠার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোকে পরিষ্কারভাবে সাজাতে সাহায্য করে।
ব্যবহার: পৃষ্ঠার বিভিন্ন অংশের মূল বিষয়গুলো H2 ট্যাগে রাখতে হবে।
উদাহরণ:
html |
<h2>ইকমার্স ব্যবসা শুরু করার ধাপসমূহ</h2> |
৩. H3 ট্যাগ:
উপ–সাবহেডিং: H2 এর অধীনে আরো নির্দিষ্ট বিষয়গুলিকে বিভক্ত করতে H3 ট্যাগ ব্যবহার করা হয়। এটি H2 এর অধীনস্ত একটি উপবিভাগ হিসেবে কাজ করে।
ব্যবহার: H2 ট্যাগের মধ্যে থাকা বিভিন্ন পয়েন্ট বা ধারণাগুলোকে আরো বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করতে H3 ট্যাগ ব্যবহার করা হয়।
উদাহরণ:
html |
<h3>ই-কমার্স স্টোর তৈরি করা</h3> |
হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করার সঠিক নিয়ম
১. একটি H1 ট্যাগ ব্যবহার করুন
প্রতি পৃষ্ঠায় একটি মাত্র H1 ট্যাগ থাকা উচিত। এটি সার্চ ইঞ্জিনকে অবহিত করে যে এই শিরোনামটি কন্টেন্টের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
২. H1 এর পরে H2 এবং H3 ট্যাগ ব্যবহার করুন
H1 এর পরে H2 এবং H3 এর ব্যবহার কনটেন্টের গঠন তৈরি করতে সাহায্য করে। প্রতিটি প্রধান অংশকে H2 ট্যাগ দিয়ে ভাগ করুন এবং ছোট ছোট উপবিভাগগুলিকে H3 ট্যাগ ব্যবহার করে সাজান।
৩. কীওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত করুন
হেডিং ট্যাগে প্রাসঙ্গিক কীওয়ার্ড অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। এটি কেবল পাঠকদের জন্যই নয়, সার্চ ইঞ্জিনের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ সার্চ ইঞ্জিন হেডিং ট্যাগে থাকা কীওয়ার্ডগুলিকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে থাকে। ভালভাবে কীওয়ার্ড রিসার্চ করে আপনি আপনার পোষ্ট এবং টাইটেল ট্যাগের জন্য প্রাসঙ্গিক কীওয়ার্ড খুব সহজেই বের করতে পারেন ।
৪. প্রাসঙ্গিক এবং আকর্ষণীয় হেডিং লিখুন
হেডিংগুলোকে প্রাসঙ্গিক, তথ্যবহুল, এবং আকর্ষণীয় করতে হবে, যাতে পাঠক ও সার্চ ইঞ্জিন উভয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়। স্প্যামি বা অতিরিক্ত কীওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত নয়।
৫. হেডিং এর গঠন বজায় রাখুন
হেডিং ট্যাগগুলির গঠন বা হায়ারার্কি মেনে চলতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, H1 এর পরে সরাসরি H3 ট্যাগ ব্যবহার না করে, H2 ব্যবহার করতে হবে। এর মাধ্যমে কনটেন্ট গঠনগতভাবে পরিষ্কার থাকে।
উদাহরণ হিসেবে একটি আর্টিকেলের হেডিং ট্যাগ ব্যবহার:
html |
<h1>ইকমার্স ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন</h1>
<h2>ইকমার্স ব্যবসা শুরু করার ধাপসমূহ</h2> <h3>কীওয়ার্ড রিসার্চ</h3> <h3>ইকমার্স ওয়েবসাইট তৈরি</h3> <h2>ইকমার্স মার্কেটিং কৌশল</h2> <h3>এসইও কৌশল</h3> <h3>সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং</h3> |
উপসংহার
হেডিং ট্যাগ (H1, H2, H3) কনটেন্ট গঠন এবং এসইও অপটিমাইজেশনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিকভাবে হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করলে ওয়েবসাইটের সার্চ ইঞ্জিন র্যাঙ্কিং এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উভয়ই উন্নত হয়। আশা করি উপরের লেখাগুলো পুরোপুরি পড়ার পর আপনি সঠিকভাবে টাইটেল ট্যাগ হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করতে পারবেন এবং ইউরাল এর গঠন সঠিকভাবে করতে পারবেন।