Home Make Money Online কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করা যায়?

    কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করা যায়?

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে চাচ্ছেন তাহলে প্রথমেই আপনার জানা উচিৎ একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার কি পরিমাণ যায় করে থাকে।

    অথোরিটি হ্যাকার সাম্প্রতিক রিপোর্ট অনুযায়ী একজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার মাসে ৮০৩৮ ডলার যায় করে থাকে। আয়ের পরিমাণটা বেশি মনে হচ্ছে না ? অবশ্যই আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে অনেক বেশি মনে হচ্ছে। এটা ঠিক যে এসব পরিসংখ্যান বেশিরভাগ করা হয় আমেরিকার মত উন্নত দেশের মার্কেটারদের নিয়ে ।

    আমাদের মত দেশে এত পরিমাণ যায় করা খুব কঠিন তবে মাসে এক থেকে দুই হাজার ডলার আয় করা অসম্ভব না।

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি?

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো এমন একটি অনলাইন আয়ের পদ্ধতি, যেখানে আপনি অন্য কোনো কোম্পানির পণ্য বা সেবা প্রমোট করেন এবং আপনার প্রমোশন লিংকের মাধ্যমে সেই পণ্য বা সেবা বিক্রি হলে আপনি কমিশন পান।

    এটি মূলত একটি পারফরম্যান্স-ভিত্তিক মার্কেটিং মডেল। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে আপনাকে কোনো পণ্য তৈরি করতে হয় না বা সরাসরি কোনো গ্রাহক সেবা প্রদান করতে হয় না, বরং আপনি কেবল মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় কাজ করেন।

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মূল উপাদানগুলো

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার জন্য আপনাকে অবশ্যই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মূল উপাদানগুলো সম্পর্কে জানতে হবে।  অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মূল উপাদানগুলো হচ্ছে –

    ১. মার্চেন্ট (Merchant বা Advertiser):

    মার্চেন্ট হচ্ছে সেই কোম্পানি যারা তাদের কোনো পণ্য বা সেবা বিক্রি করার জন্য অ্যাফিলিয়েটদের কমিশন প্রদান করে থাকে। যেমন: Amazon, Flipkart, Hostgator ইত্যাদি।

    ২. অ্যাফিলিয়েট (Affiliate বা Publisher):

    অ্যাফিলিয়েট হলো সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান, যারা মার্চেন্টের পণ্য বা সেবা প্রচার করে থাকে এবং বিক্রির বিনিময়ে কমিশন লাভ করে থাকে।

    ৩. গ্রাহক (Customer):

    গ্রাহক হলো সেই ব্যক্তি, যে অ্যাফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে পণ্য কিনে বা সেবা গ্রহণ করে।

    ৪.  অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক (Affiliate Network):

    অনেক কোম্পানি তাদের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামগুলো পরিচালনা করতে তৃতীয় পক্ষের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে। এটি অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্ক হিসেবে কাজ করে, এরকম কিছু অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্কের উদাহরণ হচ্ছে CJ Affiliate, ShareASale, ClickBank ইত্যাদি।

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার ধাপগুলো

    ১. একটি নিস (Niche) নির্বাচন করুন:

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে আয় করার জন্য প্রথমেই আপনাকে একটি নির্দিষ্ট নিশ (Niche) নির্বাচন করতে হবে। নিশ বলতে একটি নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে কাজ করাকে বুঝায়। উদাহরণস্বরূপ: প্রযুক্তি, ফিটনেস, সৌন্দর্য, ফ্যাশন, স্বাস্থ্য, ইত্যাদি এক একটি নিশ। নিশ বাছাই করার সময় আপনার আগ্রহ এবং বাজারের চাহিদার বিষয়টি বিবেচনায় রাখুন।

    . অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে যোগদান করুন:

    একটি নির্ভরযোগ্য অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম বা নেটওয়ার্কে যোগ দিন। নিচের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামগুলোকে নির্ভরযোগ্য অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম বোলা যায়ঃ

      • Amazon Associates (Amazon-এর অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম)
      • CJ Affiliate (Commission Junction)
      • ShareASale
      • ClickBank
      • Rakuten
      • Flipkart Affiliate Program

    প্রতিটি প্রোগ্রামের শর্ত ও কমিশন স্ট্রাকচার ভিন্ন হতে পারে। তাই সঠিক প্রোগ্রাম বেছে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

    ৩. অ্যাফিলিয়েট লিংক:

    প্রোগ্রামে যোগদানের পর আপনি নির্দিষ্ট পণ্য বা সেবা প্রমোট করার জন্য অ্যাফিলিয়েট লিংক পাবেন। এটি একটি ট্র্যাকিং লিংক, যেখানে গ্রাহক ক্লিক করলে গ্রাহক সরাসরি পণ্য বা সেবা ক্রয়ের সাইটে প্রবেশ করবে। অন্যদিকে অ্যাফিলিয়েট প্রতিষ্ঠান এই লিংকের মাধ্যমে ট্র্যাক করবে যে গ্রাহক তদের প্রদত্ত লিংকের মাধ্যমে এসেছে কিনা।

    . একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করুন:

    অ্যাফিলিয়েট লিংক প্রচারের জন্য আপনার একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম দরকার। এটি হতে পারে:

    • ব্লগ/ওয়েবসাইট: আপনি একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন, যেখানে আপনি পণ্যের রিভিউ, তুলনামূলক আলোচনা বা গাইড লিখবেন এবং সেই পোস্টের মধ্যে অ্যাফিলিয়েট লিংক যুক্ত করবেন।
    • ইউটিউব চ্যানেল: ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে পণ্য প্রমোট করতে পারেন এবং ভিডিওর ডেসক্রিপশনে অ্যাফিলিয়েট লিংক দিতে পারেন।
    • সোশ্যাল মিডিয়া: ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার বা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে আপনার ফলোয়ারদের কাছে পণ্য বা সেবা প্রচার করতে পারেন।

    ৫. সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) এবং প্রমোশন:

    এবার SEO-র মাধ্যমে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনে ভালভাবে র‌্যাঙ্ক করান আপনার সাইটে যাতে প্রচুর ট্রাফিক আসে। এছাড়া, সোশ্যাল মিডিয়া, ইমেইল মার্কেটিং এবং অন্যান্য ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি ব্যবহার করে আপনার কন্টেন্টকে বেশি বেশি প্রচার করুন। এর ফলে আপনি প্রচুর ভিজিটর পাবেন এবং আপনার অ্যাফিলিয়েট বিক্রি বৃদ্ধি পাবে। এভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনেকেই প্রচুর আয় করে থাকে।

    ৬. বিক্রয় ট্র্যাকিং এবং কমিশন:

    আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে যখন গ্রাহকরা পণ্য ক্রয় করে, তখন সেই বিক্রয়টি ট্র্যাক করা হয় এবং আপনি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন অর্জন করেন। একেক প্রতিষ্ঠানের কমিশনের হার একেক রকম হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, Amazon-এর প্রোগ্রামে সাধারণত ৪% থেকে ১০% পর্যন্ত কমিশন দেওয়া হয়, যেখানে অন্যান্য প্রোগ্রামে এটি আরো বেশি হতে পারে।

    কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:

    ১.  বিশ্বাসযোগ্যতা বজায় রাখুন: আপনার গ্রাহকদের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হোন। এমন পণ্য বা সেবা প্রমোট করুন, যা সত্যিই কার্যকর এবং উপকারী।

    ২.  কন্টেন্টের গুণগত মান বাড়ান: গ্রাহকদের জন্য সহায়ক এবং তথ্যবহুল কন্টেন্ট তৈরি করুন। এতে গ্রাহকরা আপনার লিংকের উপর ক্লিক করতে এবং আপনার পরামর্শ অনুসরণ করতে আগ্রহী হবে।

    ৩.  সঠিক প্রোগ্রাম বেছে নিন: এমন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম বেছে নিন, যেখানে পণ্যের গুণগত মান এবং কমিশন রেট ভাল।

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে কতটা আয় করা সম্ভব?

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে আয় কিছু ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে:

    • আপনার নিশ (Niche) কতটা জনপ্রিয়
    • আপনি কি পরিমাণ ট্রাফিক জেনারেট করতে পারেন
    • কমিশন রেট এর পরিমাণ

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে আয় করা ধৈর্য এবং সময়সাপেক্ষ, তবে একবার সঠিকভাবে স্ট্র্যাটেজি প্রয়োগ করতে পারলে এটি থেকে মাসে হাজার ডলার পর্যন্ত আয় করা সম্ভব।

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের সুবিধা

    • পণ্য তৈরি করার প্রয়োজন হয় না বা পণ্য স্টোর করার জন্য কোন যায়গার প্রয়োজন হয় না।
    • এই প্লাটফর্মে একবার সেট হয়ে গেলে ক্রমাগত আয় করার সুযোগ তৈরি হয়।

    সারসংক্ষেপ

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো এমন একটি মডেল, যেখানে আপনি অন্যের পণ্য প্রমোট করে কমিশন আয় করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে সঠিক নিশ বাছাই করতে হবে, অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে যোগ দিতে হবে, একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে হবে এবং সঠিকভাবে কন্টেন্ট প্রমোট করতে হবে।

    আরও পড়ুনঃ কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করা যায়?

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটাররা কিভাবে পেমেন্ট পায়?

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের পেমেন্ট পাওয়ার প্রক্রিয়া নির্ভর করে তারা যে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে কাজ করছেন এবং সেই প্রোগ্রামের শর্তাবলীর উপর। সাধারণত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটাররা বিভিন্ন পেমেন্ট মেথডের মাধ্যমে কমিশন পান। এখানে কিছু সাধারণ পদ্ধতি এবং পেমেন্ট প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

    ১. পেমেন্ট মেথডস (Payment Methods):

    ১.১ PayPal:

    • PayPal হলো সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সহজ পেমেন্ট পদ্ধতি, যা অনেক অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম অফার করে। আপনি আপনার অ্যাফিলিয়েট আয়ের জন্য PayPal অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক করতে পারেন এবং কমিশন সেখানে স্থানান্তরিত হবে।
    • অনেক অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম ন্যূনতম আয়ের শর্ত পূরণ করার পর PayPal-এ পেমেন্ট পাঠায়। যেমন, $৫০ বা $১০০ আয়ের পর পেমেন্ট রিলিজ করা হয়।

    ১.২ ব্যাংক ট্রান্সফার (Bank Transfer):

    • কিছু অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম সরাসরি আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ স্থানান্তরের ব্যবস্থা করে। এক্ষেত্রে আপনাকে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য সরবরাহ করতে হবে।

    ১.৩ চেক (Check):

    • কিছু অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম সরাসরি চেকের মাধ্যমে পেমেন্ট পাঠায়। মার্কেটাররা তাদের ঠিকানায় পেমেন্ট চেক পেয়ে থাকেন।
    • তবে চেকের মাধ্যমে পেমেন্ট পাওয়ার জন্য বেশ কিছু দিন সময় লাগতে পারে এবং আন্তর্জাতিক লেনদেন হলে আরও বেশি সময় লাগতে পারে।

    ১.৪ ইলেকট্রনিক ফান্ডস ট্রান্সফার (EFT):

    • EFT-এর মাধ্যমে সরাসরি আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা জমা হয়। এটি ব্যাংক ট্রান্সফারের মত, তবে আরও দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য।
    • EFT-এর মাধ্যমে আপনি আপনার দেশীয় ব্যাংকেও পেমেন্ট পেতে পারেন, যা আন্তর্জাতিক ট্রান্সফার ফি কমাতে সাহায্য করে।

    ১.৫ পেওনিয়ার (Payoneer):

    • Payoneer হলো আরেকটি জনপ্রিয় পেমেন্ট মাধ্যম।  এটি মূলত ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে জনপ্রিয়, তবে অনেক অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামও Payoneer সাপোর্ট করে।
    • Payoneer থেকে সরাসরি আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পেমেন্ট পাঠানো যায়, অথবা Payoneer কার্ডের মাধ্যমে আপনি এটিএম থেকে টাকা তুলতে পারেন।

    ১.৬ গিফট কার্ডস (Gift Cards):

    কিছু অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম ক্যাশ পেমেন্টের পরিবর্তে গিফট কার্ড দিয়ে পেমেন্ট করে। এটি সাধারণত আমাজন, ওয়ালমার্ট, টার্গেট এর মতো ই-কমার্স সাইটের গিফট কার্ড হয়ে থাকে।

    ২. পেমেন্ট শিডিউল (Payment Schedule):

    • অধিকাংশ অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম পেমেন্ট দেয় মাসিক ভিত্তিতে। অর্থাৎ, আপনি প্রতি মাসের শেষের দিকে বা পরবর্তী মাসের শুরুতে আগের মাসের আয়ের জন্য পেমেন্ট পাবেন।
    • কিছু প্রোগ্রাম বায়উইকলি (Biweekly) অর্থাৎ প্রতি দুই সপ্তাহ পরপর পেমেন্ট প্রদান করে।
    • কিছু প্রোগ্রাম আপনার আয়ের পরিমাণ একটি নির্দিষ্ট সীমা পার হলেই পেমেন্ট দেয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি $১০০ বা তার বেশি আয় করেন, তখনই তারা পেমেন্ট প্রসেস করবে।

    ৩. পেমেন্ট থ্রেশহোল্ড (Payment Threshold):

    • বেশিরভাগ অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামেই একটি ন্যূনতম আয়ের সীমা (Payment Threshold) নির্ধারিত থাকে। এই সীমা পূরণ করার পর আপনি পেমেন্টের জন্য যোগ্য হবেন। উদাহরণস্বরূপ:
      • Amazon Associates: ন্যূনতম $১০ থেকে $৫০।
      • ClickBank: ন্যূনতম $১০০।
      • CJ Affiliate: ন্যূনতম $৫০।

    ৪. কমিশন প্রদান প্রক্রিয়া (Commission Process):

    অ্যাফিলিয়েট লিংক থেকে গ্রাহক যখন পণ্য বা সেবা ক্রয় করে, তখন কমিশন পাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়। তবে কমিশন প্রদান তখনই করা হয় যখন:

    • রিটার্ন পলিসি মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়। সাধারণত ৩০-৯০ দিন সময় রাখা হয়, যেন পণ্যটি ফেরত দেওয়া হলে সেই কমিশন কেটে নেওয়া যায়।
    • পেমেন্টের আগে প্রতিটি বিক্রয় পর্যালোচনা করে নিশ্চয়তা দেওয়া হয় যে সেই বিক্রয় বৈধ ছিল।

    ৫. পেমেন্টের কর এবং ফি (Tax and Fees):

    • কিছু অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে ট্রান্সফার ফি বা সার্ভিস চার্জ কাটা হয়, বিশেষ করে যখন পেমেন্টটি অন্য দেশে প্রদান করা হয়।
    • মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো কিছু দেশে, আপনাকে কর সম্পর্কিত তথ্য সরবরাহ করতে হবে (যেমন: W-9 ফর্ম), যাতে সঠিকভাবে কর পরিশোধ করা যায়।

    সারসংক্ষেপ:

    • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটাররা সাধারণত PayPal, ব্যাংক ট্রান্সফার, EFT, Payoneer, চেক, এবং কখনও কখনও গিফট কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট পান।
    • পেমেন্ট পেতে ন্যূনতম আয়ের সীমা পূরণ করতে হয় এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মাসিক বা দ্বি-সাপ্তাহিক পেমেন্ট দেওয়া হয়।
    • পেমেন্ট পদ্ধতি এবং সময়সীমা অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম অনুযায়ী ভিন্ন হয়।

    এভাবে বিভিন্ন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম থেকে উপার্জিত অর্থ আপনার নির্দিষ্ট পেমেন্ট পদ্ধতির মাধ্যমে আপনাকে পৌঁছে দেওয়া হয়।

    NO COMMENTS

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    Exit mobile version