Home Make Money Online ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করার ১০ টি টেকনিক

    ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করার ১০ টি টেকনিক

    আমাদের পাঠকদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা ইমেইল মার্কেটিং সম্পর্কে ভাল ধারণা আছে কিন্তু ইমেইল মার্কেটিং করে  আয় কিভাবে করবেন সে ব্যাপারে পরিষ্কার ধারণা নেই।

    পরিষ্কার ধারণা না থাকার কারণে ইমেইল মার্কেটিং এ যথেষ্ট পরিমাণ স্কিল থাকার পরেও অনেকে ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করতে পারেন না।

    তাই আপনাদের কথা মাথায় রেখেই কিভাবে ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করবেন সে ব্যাপারে আজকে আলোচনা করবো।

    ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করার টেকনিক 

    ইমেইল মার্কেটিং একটি শক্তিশালী আয়ের মাধ্যম, বিশেষত ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে। এটি ব্যবহার করে বিভিন্ন পদ্ধতিতে আয় করা সম্ভব। নিচে ধাপে ধাপে বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করা হলো:

    ১. ইমেইলে অ্যাফিলিয়েট লিংক শেয়ার করে আয়

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এমন একটি মডেল যেখানে আপনি অন্যের পণ্য প্রচার করবেন এবং বিক্রয় হওয়া পণ্যের মূল্য হতে একটা নির্দিষ্ট হার ধরে কমিশন পাবেন। কমিশনের হারটি নির্দিষ্ট নয়। একেক প্রতিষ্ঠান পণ্যভেদে একেক রকম কমিশন দিয়ে থাকে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কমিশন কিভাবে হিসাব করে জানতে পড়ুন: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কমিশন মডেল সম্পর্কে বিস্তারিত।

    অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার জন্য আপনাকে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামে যোগ দিতে হবে। যেমন Amazon Associate, ClickBank, বা CJ Affiliate ইত্যাদি। এসব প্লাটফর্মে যোগ দিয়ে আপানাকে অ্যাফিলিয়েট লিংক সংগ্রহ করতে হবে তারপর সেসব লিংক আপনাকে শেয়ার করে গ্রাহকদের পণ্য ক্রয় করতে উৎসাহিত করতে হবে ।এসব মাধ্যমের মধ্যে ইমেল একটি অন্যতম মাধ্যম যেটি ব্যবহার করে আপনি অ্যাফিলিয়েট লিংক শেয়ার করে গ্রাহকদের সেই পণ্য ক্রয় করতে উৎসাহিত করতে পারেন ।

    এই ক্ষেত্রে আপনাকে কিছু টেকনিক এপ্লাই করতে হবে। গ্রাহক অনুযায়ী আপনাকে ইমেইলে কন্টেন্ট তৈরী করে মেইল পাঠাতে হবে । ইমেইল মার্কেটিং কিভাবে করবেন সে ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে পড়ুন: ইমেইল মার্কেটিং এর সংজ্ঞা টুলস সুবিধা এবং শুরু করার গাইডলাইন।

    ২. ই-কমার্স ব্যবসার জন্য ইমেইল মার্কেটিং

    ইমেইল মার্কেটিং করে আয়

    ইলেক্ট্রনিক মাধ্যম ব্যবহার করে যখন কোন ব্যবসা করা হয় তখন তাকে ই-কমার্স ব্যবসা বলে । আবার এভাবেও বলা যায় যখন কোন প্রতিষ্ঠান ইন্টারনেট ব্যবহার করে কোন পণ্য বা সেবা বিক্রয় করা হয় তখন সেই ব্যবসাকে ই-কমার্স বলে।

    চার প্রকার ই-কমার্স ব্যবসা আছে যেমন :

    ১।  বিজনেস টু বিজনেস ((B2B)

    ২।  বিজনেস টু কনজুমার (B2C)

    ৩।  কনজুমার টু কনজুমার (C2C)

    ৪।  কনজুমার টু বিজনেস (C2B)

    ই-কমার্স সাইটে পণ্য বিক্রি বাড়ানোর জন্য ইমেইল মার্কেটিং অত্যন্ত কার্যকর। ইমেইলে আপনি গ্রাহকদের কাছে নিয়মিত বিভিন্ন পণ্যের আপডেট জানাতে পারেন । ডিসকাউন্ট, কুপন বা নতুন পণ্য বাজারে আনলে সে সম্পর্কে ইমেইলের মাধ্যমে গ্রাহককে জানাতে পারেন ।

    আবার যেসব গ্রাহক পণ্য শিপিং কার্টে যুক্ত করার পরও অর্ডার করে নাই তাদেরকে কার্ট অ্যাবন্ডনমেন্ট ইমেইল পাঠান। স্টাডিতে দেখা গেছে গড়ে কার্ট অ্যাবন্ডনমেন্ট মেইল ওপেন রেট ৪১.১৮% এবং গড় ক্লিক রেট ৯.৫০% । এভাবে আপনি ইমেইলের মাধ্যমে গ্রাহকের সংখ্যা বাড়িয়ে আয় করতে পারবেন ।

    ৩. স্পন্সর্ড ইমেইল এর মাধ্যমে ইমেইল মার্কেটিং করে আয়

    যখন আপনি কোন ব্র্যান্ডের পণ্য বা সেবা ইমেইলের মাধ্যমে তাদের টার্গেটেড গ্রাহকের কাছে প্রচার করবেন তখন সে মেইলকে স্পন্সর্ড ইমেইল বলে। ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করার জন্য এটি একটি বড় মাধ্যম।

    এই পদ্ধতিতে আয় করার জন্য আপনার কাছে একটি বড় এবং একটিভ ইমেইল লিস্ট থাকতে হবে। কিভাবে এই লিস্ট তৈরী করবেন? আপনার যদি একটি ব্লগ থাকে তাহলে আপনি ব্লগে কন্টেন্ট অফার করে পাঠকদের ইমেইল সংগ্রহ করতে পারেন। ব্লগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পড়ুন: ব্লগিং করে আয় করার ১৫ টি উপায়।

    এছাড়া আপনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করেও ইমেইল লিস্ট সংগ্রহ করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে এমনভাবে আপনাকে স্পন্সর্ড ইমেইল তৈরী করতে হবে যাতে গ্রাহক বিরক্ত না হয় এবং স্পন্সর্ড লিঙ্ককে ক্লিক করতে উৎসাহিত হয়।

    ৪. নিজের পণ্য বা সেবা বিক্রি করে আয়

    ধরেন আপনি একজন লেখক। আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে বই লিখেন। তাহলে আপনি আপনার টার্গেটেড পাঠকদের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে আপনার বইয়ের প্রচার করতে পারেন। তাদেরকে আপনার বইয়ের চুম্বক অংশ মেইলের মাধ্যমে জানাতে পারেন। বইয়ের আপডেট, অফার বা ডিসকাউন্ট দিয়ে মেইল করতে পারেন ।

    এভাবে আপনার যদি কোন পণ্য বা সেবাধর্মী ব্যবসা থাকে তাহলে ইমেইলের মাধমে গ্রাহকদের আপনার পণ্য বা সেবা সম্পর্কে নিয়মিত আপডেট জানান । এভাবে নিয়মিত মেইল করলে তারা একসময় আপনার গ্রাহকে পরিণত হতে পারে ।

    আপনার যদি নিজস্ব পণ্য বা সেবা থাকে, তাহলে আপনি ইমেইল মার্কেটিং ব্যবহার করে তা বিক্রি করতে পারেন। গ্রাহকদের কাছে নিয়মিত আপনার পণ্য বা সেবার আপডেট, অফার, ডিসকাউন্ট ইমেইল এর মাধ্যমে উপস্থাপন করতে পারেন।

    ৫. ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ইমেইল মার্কেটিং করে আয়

    আপনি যদি ইমেইল মার্কেটিং এ দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই ভাল পরিমানে আয় করতে পারবেন। কারণ বর্তমানে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠান ইমেইল মার্কেটিং এ জোর দিচ্ছে। তাই এই সেক্টরে দক্ষ জনবলের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে ।

    ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আয় করার জন্য আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে যোগ দিতে হবে। তারপর এসব প্লাটফর্মে আপনাকে ইমেল মার্কেটিং এর কাজ খুঁজতে হবে। অথবা ফাইবারে ইমেইল মার্কেটিং এক্সপার্ট হিসেবে গিগ তৈরি করতে পারেন । কিভাবে ফাইবারে গিগ তৈরী করতে হয় জানতে পড়ুন: কিভাবে একটি আকর্ষণীয় ফাইবার গিগ তৈরি করবেন উদাহরণসহ আলোচনা।

    ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি গ্রাহকদের বিভিন্ন ধরণের সেবা দিতে পারেন, যেমন:

    • ইমেইল লিস্ট তৈরী করে দেওয়া
    • ইমেইল টেমপ্লেট তৈরী করে দেওয়া
    • ইমেইল কন্টেন্ট তৈরী করে দেওয়া
    • ইমেইল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন সেট করা এবং ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা
    • পারফর্মেন্স ট্র্যাকিং করে গ্রাহককে অবগত করা এবং পরামর্শ দেওয়া
    • অটোমেশন সার্ভিস অফার করা ইত্যাদি।

    ৬. ইমেইলে কোর্স বিক্রি করে আয়

    আপনি যদি একজন শিক্ষক হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ইমেইলে আপনার কোর্স বিক্রি করতে পারেন।

    সম্ভাব্য গ্রাহকদের ইমেইলের মাধ্যমে আকর্ষণীয়ভাবে আপনার কোর্সের কন্টেন উপস্থাপন করতে পারেন। কোর্সটি করলে গ্রাহক কোন কোন বিষয়ে জানতে পারবেন এবং সেই জ্ঞান কিভাবে বাস্তব জীবনে কাজে লাগাবেন সে ব্যাপারে সংক্ষিপ্তভাবে গ্রাহকের সামনে উপস্থাপন করতে পারেন।

    আবার আপনার যদি নিজের তৈরী করা কোন কোর্স না থাকে তাহলে আপনি Udemy, Teachable, coursera এর কোর্স ইমেইলের মাধ্যমে প্রচার করতে পারেন । তবে এটা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হয়ে যাবে। ইমেইলের মাধ্যমে  আপনি তাদের কোর্স বিক্রি করে ভাল পরিমানে কমিশন অর্জন করতে পারবেন।

    ৭. নিউজলেটার সাবস্ক্রিপশন থেকে আয়

    নিউজলেটার এর মাধ্যমে সাবস্ক্রাইবার সংগ্রহ করা একটি কমন বিষয়।  প্রায় সব ওয়েবসাইটেই নিউজলেটার এর মাধ্যমে সাবস্ক্রাইবার সংগ্রহ করতে দেখা যায়।

    এই ইমেইল নিউজলেটার এর মাধ্যেও আপনি আয় করতে পারেন। অবাক হচ্ছেন? ভাবছেন যেখানে মানুষ সহজে সাবস্ক্রাইবই করতে চায় না সেখানে আবার ফি দিয়ে সাবস্ক্রাইব করবে?

    হ্যাঁ অবশ্যই করবে। আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে আপনার কন্টেন্টকে প্রকৃত গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন এবং তাদেরকে বুঝাতে পারেন যে আপনার কন্টেন্ট তাদের জন্য কী পরিমাণ উপকারী হবে!

    এটা অনেকটা পেইড মেম্বারশিপ এর মত। সাবস্ক্রাইবাররা একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি দিয়ে মেম্বার হবে। এর বিনিময়ে আপনাকে তাদের চাহিদা অনুযায়ী কোয়ালিটি সম্পন্ন কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে। তাদের কাছ থেকে ফিডব্যাক নিতে হবে এবং সে অনুযায়ী কন্টেন্ট এর আধুনিকায়ন করতে হবে।

    ৮. ইমেইল মার্কেটিং করে ফান্ডরেইজিং বা ডোনেশন গ্রহণ 

    ইমেইল মার্কেটিং করে আয় এর মধ্যে মধ্যে ফান্ডরেইজিং এবনহ ডোনেশন রেখেছি কারণ এর মাধ্যমেও আপনার আয় হয়।

    মূলত ফান্ড রেইজিং বিষয়টা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অন্য অর্থে ব্যবহৃত হয়। মনে এর মাধ্যমে কোন সামাজিক কাজ সম্পন্ন করা হবে বা কাউকে সাহায্য করা হবে। ডোনেশনও কাছাকাছি শব্দ।

    কিন্তু এইভাবে চিন্তা করে দেখেন আপনি পাঠকদের জন্য ভাল ভাল কন্টেন্ট তৈরি করতে গিয়ে অনেক সময় এবং অর্থ ব্যয় করছেন। অন্যদিকে এই কন্টেন্ট অনেকেরই বিভিন্নভাবে উপকার হচ্ছে। তাই যেহেতু আপনার সময় ও অর্থ ব্যয় হচ্ছে এবং কন্টেন্ট দ্বারা অন্যরা উপকৃত হচ্ছে তাই আপনি ফান্ড রেইজিং করতে পারেন বা ডোনেশন গ্রহণ করতে পারেন।

    ৯. লিড জেনারেশন সার্ভিস প্রদান করে আয়

    লিড জেনারেশন হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি পণ্য বা সেবার প্রতি গ্রাহকদের যে আগ্রহ আছে সেটাকে বিক্রয়ে পরিণত করা। এই কাজটি করা হয় ভিজিটরদের কন্টাক্ট তথ্য সংগ্রহ করার মাধ্যমে।

    সম্ভাব্য গ্রাহকদের ইমেইল এড্রেস সংগ্রহ করে বিভিন্ন ধরণের আকর্ষণীয় এবং তথ্যবহুল প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট তৈরি করে ইমেইলের মাধ্যমে তাদেরকে আপনার ব্র্যান্ডের প্রতি আগ্রহী করে তোলা।

    ইমেইলের মাধ্যমে লিড জেনারেশন এই কাজটি করে আপনি ভাল পরিমাণে আয় করতে পারবেন। কারণ বর্তমানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান লিড জেনারেশন এ খুব গুরুত্ব দিচ্ছে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রচুর নতুন গ্রাহক পাচ্ছে।

    ১০. অটোমেটেড ফানেল তৈরি করে আয়

    ইমেল মার্কেটিং ফানেল হচ্ছে কৌশলগতভাবে সাজানো ইমেইল সিরিজ যার মাধ্যমে একজন সম্ভাব্য গ্রাহককে গ্রাহকে পরিণত করা হয় এবং বর্তমান গ্রাহককে বিশ্বস্ত গ্রাহকে পরিণত করা হয়।

    গ্রাহকের মনস্তাত্ত্বিক বিষয়টি মাথায় রেখে ইমেইল স্ট্র্যাটেজি ঠিক করতে হয় এবং বিভিন্নধাপে গ্রাহককে ভিন্ন ধরণের ইমেইল দিতে হয়।

    একটি ইমেইল মার্কেটিং ফানেলে বেশ কয়েকটি ধাপ থাকে যেমন:
    • পরিকল্পনা
    • সচেতনতা বৃদ্ধি করা
    • বিবেচনাবোধ তৈরি করা
    • সাধারণ গ্রাহকে পরিণত করা
    • বিশ্বস্ত গ্রাহকে পরিণত করা
    • গ্রাহক ধরে রাখার চেষ্টা করা

    এভাবে ইমেইল মার্কেটিং ফানেল তৈরি করে আপনি সহজেই অনেক আয় করতে পারবেন। আপনি নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য ফানেল তৈরি করতে পারেন আবার অর্থের বিনিময়ে অন্য প্রতিষ্ঠানের জন্য ফানেল তৈরি করতে পারেন।

    পাঠক জিজ্ঞাসা

    ইমেইল মার্কেটিং করে কি পরিমাণ আয় করা যায়?

    আসলে কোন কিছু করে আপনি কি পরিমাণ আয় করতে পারবেন সে ব্যাপারে নির্দিষ্ট করে বলা কঠিন। ziprecruiter এর তথ্য মতে একজন ইমেইল মার্কেটার গড়ে ঘন্টায় ১৬ ডলার আয় করে থাকে। তবে বাংলাদেশে থেকে ঘন্টায় গড়ে ১৬ ডলার আয় করা বেশ কঠিন। তবে পরিশ্রম এবং শেখার মানষিকতা থাকলে অবশ্যই ভাল পরিমাণে আয় করতে পারবেন।

    আমি কি ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করতে পারবো?

    হ্যাঁ অবশ্যই আপনি ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন। উপরে যে বিষয়গুলো ( অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, নিজস্ব পণ্য বা সেবা বিক্রি, লিড জেনারেশন, ইমেইল ক্যাম্পেইন পরিচালনা, ইমেইল ফানেল তৈরি) নিয়ে আলোচনা করেছি এসব বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারলে আপনি আয় করতে পারবেন।

    আমার কাছে ইমেইল লিস্ট আছে আমি কি ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করতে পারবো?

    আপনার কাছে যদি ইমেইল লিস্ট থাকে তাহলে আপনি সেই লিস্ট ব্যবহার করে আয় করতে পারবেন। আপনার নিজের পণ্য বা সেবা সম্পর্কে প্রচার চালিয়ে বিক্রয় বৃদ্ধি করে আয় করতে পারেন আবার কোম্পানির পক্ষে স্পন্সর্ড ইমেইল পাঠিয়ে আয় করতে পারবেন।

    উপসংহার

    আপনার দক্ষতা, লক্ষের প্রতি একাগ্রতা এবং আপনার সংগ্রহে থাকা গ্রাহকদের ইমেইল লিস্টের উপর নির্ভর করবে আপনি মার্কেটিং করে কি পরিমাণ আয় করতে পারবেন।আপনি যদি দক্ষতার সঙ্গে ইমেইল কৌশল ব্যবহার করতে পারেন তাহলে এটি অনলাইন অনলাইন থেকে আয়ের একটা লাভজনক উৎস হতে পারে।

    নিয়মিত গ্রাহকদের প্রয়োজন অনুযায়ী কনটেন্ট প্রদান এবং সম্পর্ক বজায় রাখাই হচ্ছে ইমেইল মার্কেটিংয়ে সফলতার মূল চাবিকাঠি।

    NO COMMENTS

    LEAVE A REPLY

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    Exit mobile version