Home Business Guidelines শীর্ষ ১০ টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া

শীর্ষ ১০ টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে লাভজনক ব্যবসার তালিকা তৈরি করতে হলে দেশীয় চাহিদা, বাজারের প্রবণতা এবং মানুষের জীবনযাত্রার ধরণ ইত্যাদি বিষয় বিবেচনা করতে হবে।

এসব বিষয় বিবেচনা করেই আজকের এই আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে যেসব ব্যবসা বেশ লাভজনক এখানে সে ব্যবসাগুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে ।

১০ টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া

নিচে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে লাভজনক কিছু ব্যবসার ধারণা দেওয়া হলো:

১. ই-কমার্স এবং অনলাইন ব্যবসা
২. ফ্রিল্যান্সিং এবং আইটি ভিত্তিক ব্যবসা
৩. ফাস্ট ফুড ব্যবসা
৪. ক্যাফে ব্যবসা
৫. পোল্ট্রি এবং মৎস্য খামার
৬. শিক্ষা ও কোচিং সেন্টার
৭. বিউটি এবং ফ্যাশন
৮. কুরিয়ার সার্ভিস ব্যবসা
৮. কৃষিভিত্তিক ব্যবসা
৯. গিফট বা সৌখিন পণ্যের ব্যবসা
১০. ট্যুরিজম ব্যবসা

১. ই-কমার্স এবং অনলাইন ব্যবসা- লাভজনক ব্যবসা

ই-কমার্স মানে হচ্ছে ইলেকট্রনিক কমার্স অর্থাৎ ইলেকট্রনিক বা অনলাইন মাধ্যম ব্যবহার করে যখন কোন ব্যবসা করা হয় তখন তাকে ই-কমার্স ব্যবসা বলে।

অনলাইনে ই-কমার্স ব্যবসা করতে চাইলে আপনাকে একটি প্লাটফর্ম বেছে নিতে হবে।  আপনি চাইলে ওয়েবসাইট খুলে বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে অনলাইনে ব্যবসা করতে পারেন।

এক্ষেত্র আমি বলবো আপনি যদি একটি টেকসই ই-কমার্স ব্যবসা দিতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট বানাতে হবে। কারণ ওয়েবসাইটে আপনি আপনার পণ্যগুলোকে শ্রেণিবদ্ধভাবে গ্রাহকের সামনে প্রদর্শন করতে পারবেন।  এছাড়া কন্টেন্ট মার্কেটিং  করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের সহজেই গ্রাহক নিয়ে আসতে পারবেন এবং বিক্রি বাড়াতে পারবেন।

এছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করেও আপনি খুব সহজে ই-কমার্স ব্যবসা করতে পারেন। এজন্য আপনাকে একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করতে হবে এবং সেখানে আপনার পণ্য বা সেবা সম্পর্কে প্রচার করতে হবে। আপনি চাইলে ফেসবুক মার্কেটপ্লেস এ পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করতে পারেন। এ ব্যাপারে বিস্তারিত পড়ুন : কিভাবে ফেসবুক মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করা যায়?

অনলাইনে আপনি বিভিন্ন ধরণের পণ্য বিক্রয় করতে পারেন, যেমন : পোশাক,  পোশাক, জুতা, গৃহস্থালি জিনিসপত্র, ইলেকট্রনিক্স। দেশীয় পণ্য (হাতের কাজের শাড়ি, কসমেটিক্স, গিফট আইটেম)।

২. ফ্রিল্যান্সিং এবং আইটি ভিত্তিক ব্যবসা

ফ্রিল্যান্সিং

ফ্রিল্যান্সিং যদিও একটি স্বাধীন পেশা তবুও একটি একটি লাভজনক ব্যবসা হতে পারে। আপিনি যখন একা কাজ করবেন তখন এটি একটি পেশা মনে হবে কিন্তু আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিং এর ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় প্লাটফর্মে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবেন তখন আপনি চাইলে একটি আইটি ভিত্তিক ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

কিভাবে আইটি ব্যবসা শুরু করবেন? ধরেন আপনি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এ খুব দক্ষ। আপনি ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম থেকে  নিয়মিত অনেক কাজ পান তাহলে আপনি একটি ছোট অফিস নিয়ে নিন অথবা কিছু দক্ষ এসইও এক্সপার্ট বা এসইও শিখতে আগ্রহী লোক যোগাড় করুন যাদেরকে আপনি রিমোট জব দিতে পারেন।

এভাবে শুরু করলে আপনি একটি এসইও এজেন্সি দিতে পারেন। বর্তমানে এসইও এজেন্সি ব্যবসা বেশ লাভজনক একটি ব্যবসা যা আপনি অল্প পুজি দিয়ে শুরু করতে পারেন।

এছাড়া আপনি গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, কনটেন্ট রাইটিং, মোবাইল অ্যাপ বা সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ফার্ম দিতে পারেন।

আরও পড়ুন : ১২ টি ছোট ব্যবসার আইডিয়া

৩. ফাস্ট ফুড ব্যবসা – লাভজনক ব্যবসা

ফাস্ট ফুড ব্যবসা বেশ একটি শহরে লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসা সাধারণত শহরেই সম্ভব।  এই ব্যবসা দেওয়ার জন্য খুব বেশি ইনভেস্ট করতে হয় না। তাই কম পুজিতে লাভজনক ব্যবসার মধ্যে এটি অন্যতম।

ছোট একটা দোকান দিয়েই ফাস্ট ফুড ব্যবসা শুরু করা যায়। এমনকি বর্তমানে ফুটপাতে ছোট ছোট দোকান নিয়েও মানুষ ফাস্ট ফুড ব্যবসা করছে।

ফাস্ট ফুডের আইটেমের মধ্যে রয়েছে: বার্গার, চিকেন এবং বিফ দিয়ে তৈরি বিভিন্ন মুখরোচক আইটেম, হট ডগ, পিজ্জা, বিভিন্ন ধরণের বান ইত্যাদি। এসব খাবারের আইটেম তৈরি করতে খুব বেশি খরচ হয় না কিন্তু বিক্রি অনেক লাভে বিক্রি করার সুযোগ থাকে। এজন্য লাভের মার্জিন বেশি।

৪. ক্যাফে ব্যবসা – লাভজনক ব্যবসা

বর্তমানে জনবহুল প্লেসগুলোতে দিন দিন ক্যাফের চাহিদা বেড়েই চলছে। কারণ এই ক্যাফেগুলোতে ছেলেমেয়েরা দল বেধে যাচ্ছে এবং কফি খেয়ে সময় কাটাচ্ছে। ক্যাফে ব্যবসাও একটি শহরে লাভজনক ব্যবসা।

ক্যাফেতে শুধু যে কফি বিক্রি হচ্ছে তা৷ নয় কফির সাথে বিভিন্ন ফাস্ট ফুড আইটেমও বিক্রি হচ্ছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ক্যাফেতে খাবারের দাম তুলনামূলক বেশি রাখে। অপেক্ষাকৃত সচ্ছল ব্যক্তিরা এসব যায়গায় যেয়ে থাকে তাই কিছু অতিরিক্ত দাম নিয়ে তারা খুব বেশি ভাবে না।

ছোট একটা দোকান নিয়েই আপনি ফাস্ট ফুড ব্যবসা শুরু করতে পারেন। তবে আপনার যদি বেশি বিনিয়োগ করার সামর্থ্য থাকে তাহলে আপনি বড় পরিসরে ফাস্ট ফুড ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

৫. পোল্ট্রি এবং মৎস্য খামার

পোল্ট্রি এবং মৎস্য খামার বর্তমানে জনপ্রিয় ব্যবসার মধ্যে অন্যতম।  আপনি চাইলে কম পুজিতে এই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। গ্রামে যেহেতু পোল্ট্রি এবং মৎস্য ব্যবসার জন্য অনেক যায়গা থাকে তাই এটিকে গ্রামের লাভজনক ব্যবসা হিসেবে অবিহিত করা যায়।

পোল্ট্রি ব্যবসা শুরু করতে হলে আপনাকে প্রথমে একটি খামার গড়তে হবে। প্রথমদিকে কয়েকটি মুরগী দিয়ে খামার শুরু করতে হবে।  ব্রয়লার বা লেয়ার যেকোনো জাতের মুরগী দিয়ে শুরু করতে পারেন। এমনভাবে ঘর তৈরি করবেন যাতে সহজে আলো বাতাস প্রবাহিত হয়।

আপনার যদি একটি পুকুর থাকে তাহলে মৎস্য খামার তৈরি করে মাছের ব্যবসা শুরু করতে পারেন।  তেলাপিয়া, রুই, কাতলা, ইত্যাদি দেশিয় মাছের চাষ করতে পারেন।

৬. শিক্ষা ও কোচিং সেন্টার

অনেকেই বলে থাকেন বর্তমানে শিক্ষা ও কোচিং ব্যবসা হচ্ছে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার মধ্যে অন্যতম।  কারণ এখানে একবার ইনভেস্ট করে যদি অবকাঠামো গড়ে তোলা যায় তারপর থেকে শুধু লাভ আর লাভ।

আপনি চাইলে কোন ভবন না নিয়েও অনলাইনে কোচিং ব্যবসা শুরু করতে পারেন।  বাসায় ইন্টারনেট  কানেকশন আর পিসি থাকলেই আপনি অনলাইনে কোচিং ব্যবসা শুরু করতে পারেন।  পিসি না থাকলে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমেও আপনি ক্লাশ নিতে পারবেন।

একাডেমিক পড়াশোনা, গ্রাফিক ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে কোচিং করাতে পারেন।

৭. বিউটি এবং ফ্যাশন

মেয়ে এবং ছেলে উভয়েই দিন দিন ফ্যাশন সচেতন হচ্ছে।  যত বেশি তারা ফ্যাশন সচেতন হচ্ছে তত বেশি বিউটি এবং ফ্যাশন পণ্যের চাহিদা বাড়ছে। কিছু পরিসংখ্যান দেখলেই সেটা বুঝা যায়:

  • বর্তমান প্রবৃদ্ধি অনুযায়ী ২০২৯ সালে ফ্যাশন পণ্যের বাজার হবে ১,১৮৩ বিলিয়ন ডলার এবং প্রবৃদ্ধির হার হবে ৮.৯৪%
  • বিশ্বে ২০২৯ সালের মধ্যে ২.৮ বিলিয়ন মানুষ ফ্যাশন পণ্যের গ্রাহক হবে।
  • ২০২৯ সালের মধ্যে গ্রাহক প্রতি ফ্যাশন পণ্যের লাভ ৩৬৮.২০ ডলারে পৌঁছাবে।

আপনি চাইলে একটি দোকান নিয়ে ফ্যাশন পণ্যের ব্যবসা শুরু করতে পারে। বিউটি সেলুন বা স্পা সেন্টারও দিতে পারেন। আবার অনেকেই এখন অনলাইনে মেয়েদের ফ্যাশন পণ্যের ব্যবসা করছে। অনেকে মেয়েই এই ধরণের ব্যবসা করে ঘরে বসে আয় করছে।

৮. কুরিয়ার সার্ভিস ব্যবসা

ই-কমার্স ব্যবসার প্রসারের পাশাপাশি কুরিয়ার সার্ভিস ব্যবসার চাহিদা বেড়েই চলছে। অনলাইন ব্যবসায়ীরা প্রতিদিন দেশের নানা প্রান্তে তাদের গ্রাহকদের কাছে কুরিয়ারের মাধ্যমে পণ্য পৌঁছে দিচ্ছে।

কুরিয়ার সার্ভিস ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে বেশ ভাল পরিমাণে বিনিয়োগ করতে হবে। আপনাকে বিভিন্ন যায়গায় অফিস স্থাপন করতে হবে এবং লোক নিয়োগ করতে হবে।

সবচেয়ে বেশি খরচ হবে পণ্য পরিবহনের জন্য গাড়ি কিনতে গিয়ে। তাই আপনার যদি অনেক বেশি পরিমাণে টাকা তাহলে আপনি এই ব্যবসায় আসতে পারেন।  এই ব্যবসায় লাভের মার্জিন তুলনামূলক বেশি।

৮. কৃষিভিত্তিক ব্যবসা

গ্রামের লাভজনক ব্যবসা হিসেবে আপনি কৃষিভিত্তিক ব্যবসা শুরু করতে পারেন।  আপনার ইতিমধ্যে দেখছেন বাজারে শাকসবজি দাম কী পরিমাণ বেড়েছে। উতপাদন খরচ খুব বেশি না বাড়লেও বাজারে শাকসবজির দাম বেশ অনেক।

তাই নিজের জমি থাকলে কৃষি বিশেষজ্ঞ কারও পরামর্শ নিয়ে আধুনিক পদ্ধতিতে কৃষি আবাদ শুরু করে দিন। চেষ্টা করবেন সঠিক সাপ্লাই চেইন ব্যবহার করে কম খরচে বেশি লাভ নিশ্চিত করতে।

শাকসবজির পাশাপাশি আপনি অর্গানিকপণ্য, মধু উতপাদন বা দুগ্ধ উৎপাদন করতে পারেন।

৯. গিফট বা সৌখিন পণ্যের ব্যবসা- লাভজনক ব্যবসা 

গিফট বা সৌখিন পণ্যের  ব্যবসা বেশ লাভজনক কারণ এই ধরণের পণ্য সাধারণত সচ্ছল ব্যক্তিরা কিনে থাকে। তারা দাম কিছু বেশি হলেও পণ্য কিনে থাকে।

এই ব্যবসায় আরেকটা বিষয় হচ্ছে গিফট আইটেম মানুষ সচরাচর কিনে থাকে না যার কারণে এইসব পণ্যের দাম সম্পর্কে সাধারণত মানুষ ওয়াকিবহাল থাকে না। এজন্য দাম বেশি ধার্য করলেও সাধারণ মানুষ সেটি বুঝতে পারে না।

গিফট বা সৌখিন পণ যেহেতু শহরের মানুষ কিনে থাকে তাই এটাকে শহরে লাভজনক ব্যবসা হিসেবে অবিহিত করা যায়।

১০. ট্যুরিজম ব্যবসা

বাংলাদেশে টুরিজম সেক্টর প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে এবং আগামী ২০২৯ সাল পর্যন্ত পূর্বাভাসে দেখা গেছে এটি বেড়েই চলবে।

২০২৪ থেকে ২০২৯ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের ট্রাভেল এবং টুরিজম বার্ষিক প্রবৃদ্ধি হবে ১০.২৭%। মার্কেটের আকার হবে ৩,৪৬১ মিলিয়ন ডলার এবং রেভিনিউ হবে ২,১২৩ মিলিয়ন ডলার।  সুতরাং এই বিশাল মার্কেটে আপনিও ভাগ বসাতে পারেন।

টুরিজম ব্যবসা করার জন্য আপনাকে একটি অফিস নিতে হবে। সেখানে কিছু লোক নিয়োগ দিবেন। আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি ওয়েবসাইট এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মার্কেটিং করার জন্য ফেসবুকে পেজ এবং অন্যান্য মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।

এছাড়া টুরিস্ট পরিবহন এবং রাখার জন্য পরিবহন কোম্পানি এবং আবাসিক হোটেলের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে হবে। আর নিজের পরিবহন এবং আবাসিক হোটেল থাকলে সেটা একটা বড় প্লাস পয়েন্ট।

পাঠক জিজ্ঞাসা 

কম পুজিতে লাভজনক ব্যবসা কোনগুলো?

কম পুজিতে লাভজনক ব্যবসা হচ্ছে:

  • ই-কমার্স ও অনলাইন ব্যবসা
  • কোচিং ব্যবসা
  • ছোট পরিসরের আইটি এজেন্সির ব্যবসা

বিনা পুজিতে লাভজনক ব্যবসা কোনটি? 

অনেকেই বিনা পুজিতে লাভজনক ব্যবসা সম্পর্কে জানতে চান। আসলে বিনা পুজিতে কোন ব্যবসা শুরু করা যায় না। আপনাকে অবশ্যই কিছু না কিছু অর্থ ব্যয় করতে হবে।

বিনা পুজিতে লাভজনক ব্যবসা এর মধ্যে রয়েছে অনলাইনে ডিজিটাল পণ্য বিক্রি এবং অনলাইন কোচিং। এসব ব্যবসার জন্য আসলে বড় কোন বিনিয়োগ লাগে না তবে ইন্টারনেট, ওয়েবসাইট, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বুস্টিং, কম্পিউটার ক্রয় ইত্যাদির পেছনে কিছু খরচ করতে হবে।

শহরে লাভজনক ব্যবসা কোনগুলো? 

ইতিমধ্যে উপরে এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। শহরে লাভজনক ব্যবসার মধ্যে রয়েছে :

  • অনলাইন ব্যবসা
  • কফি শপ ব্যবসা
  • সৌখিন পণ্যের ব্যবসা

গ্রামের লাভজনক ব্যবসা কোনগুলো?  

গ্রামের লাভজনক ব্যবসাগুলোর মধ্যে রয়েছে :

  • পোল্ট্রি ব্যবসা
  • গরু-ছাগলের খামার
  • মাছ চাষ
  • কৃষি ভিত্তিক ব্যবসা

বাংলাদেশের সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কোনটি? 

এটি খুবই কঠিন একটা প্রশ্ন। তবে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ভোগ্য পণ্যের ব্যবসাকে বাংলাদেশের সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা বলা যায়।

NO COMMENTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Exit mobile version