Home Business Guidelines ২০২৫ সালের ৭ টি সম্ভাবনাময় বড় ব্যবসার আইডিয়া

২০২৫ সালের ৭ টি সম্ভাবনাময় বড় ব্যবসার আইডিয়া

সাধারণত যাদের কাছে বিপুল পরিমাণ মূলধন আছে তারাই বড় ব্যবসার আইডিয়া খুঁজে থাকে। বড় ব্যবসা বলতে আমি বুঝাচ্ছি যেসব ব্যবসা শুরু করতে ৫০ লাখ টাকা থেকে শুরু করে কয়েকশো কোটি টাকা এমনকি কয়েক হাজার কোটি টাকা মূলধনের প্রয়োজন।

বড় ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে আপনি বিভিন্ন ধরণের ব্যবসার আইডিয়া পাবেন। কারণ বড় ব্যবসার অভাব নেই।আমি এই আর্টিকেলে বড় ব্যবসাগুলোর মধ্যে ৭ টি সম্ভাবনাময় বড় ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করেছি।

বড় ব্যবসার আইডিয়া

১. গার্মেন্টস ব্যবসা
২. জুয়েলারি ব্যবসা
৩. ফ্রজেন ফুড ব্যবসা
৪. সুপারশপ ব্যবসা
৫. সয়াবিন তেল শোধনাগার
৬. ঔষধ কোম্পানি
৭. ইস্পাত রডের ব্যবসা

গার্মেন্টস ব্যবসা

বড় ব্যবসার আইডিয়া এর মধ্যে গার্মেন্টস ব্যবসা হচ্ছে অন্যতম। আপনারা অনেকেই জানেন রেডিমেড গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানিতে বিশ্বে চীনের পরই আমাদের স্থান। মাঝে মাঝে ভিয়েতনামের সাথে আমাদের তীব্র প্রতিযোগিতা হয়।

রপ্তানিতে আমরা দ্বিতীয় হচ্ছি এর একটা বড় কারণ হচ্ছে আমাদের দেশে রয়েছে বিশাল সংখ্যক গার্মেন্টস।

কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর-এর কাছে নথিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানসমূহের তালিকা অনুযায়ী বর্তমানে বাংলাদেশে ৭৮৩২৬ টি পোশাক তৈরির কারখানা রয়েছে।

গার্মেন্টসের আকার অনুযায়ী আপনার খরচ নির্ধারিত হবে। একটি মাঝারি আকারের গার্মেন্টস ব্যবসা দিতে হলে আপনাকে ৪০-৫০ কোটি টাকা খরচ করতে হবে। আর বড় আকারের তৈরি পোশাক কারখানা দিতে ১০০ কোটি+ টাকা লাগবে।

গার্মেন্টস ব্যবসা শুরু করতে আপনাকে যেসব খরচ করতে হবে তার মধ্যে রয়েছে:

  • জমি কেনা বা লিজ নেওয়া,
  • কারখানা তৈরি করা,
  • কারখানার উৎপাদন চালানোর জন্য যন্ত্রপাতি কেনা,
  • সেলাই মেশিন ক্রয়,
  • বিভিন্ন ধরণের টেবিল ক্রয়,
  • কারখানা চালু করার আগে বিভিন্ন অধিদপ্তর থেকে লাইসেন্স সংগ্রহের খরচ,
  • কাচামাল সংগ্রহের খরচ,
  • কর্মকর্তা এবং শ্রমিকদের বেতনভাতা

গার্মেন্টস ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনার যেসব ডকুমেন্টস সংগ্রহ করতে হবে:

  • ট্রেড লাইসেন্স
  • ব্যাংক সলভেন্সি সার্টিফিকেট
  • সার্টিফিকেট অব ইন কর্পোরেশন
  • ফায়ার লাইসেন্স
  • বন্ড লাইসেন্স
  • ভ্যাট নিবন্ধন সার্টিফিকেট
  • চেম্বার অব কমার্সের সদস্য পদ
  • কারখানার লে আউট পরিকল্পনার অনুমোদন
  • বিজিএম এর সদস্য পদ
  • আমদানি নিবন্ধন সার্টিফিকেট
  • রপ্তানি নিবন্ধন সার্টিফিকেট
  • পরিবেশ ছাড়পত্র

আরও পড়ুন: ৮ টি আধুনিক ব্যবসার আইডিয়া – ২০২৫ সাল

জুয়েলারি ব্যবসা

বড় ব্যবসার আইডিয়া

আমাদের দেশে এমন নারী খুঁজে পাওয়া যাবে না যারা স্বর্ণালংকার পছন্দ করে না। আবহমানকাল ধরেই মহিলারা বিয়েসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে স্বর্ণের গহনা পড়ে থাকে। স্বর্ণালংকারের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় বিয়ের অনুষ্ঠানে। স্বর্ণের গহনা ছাড়া বিয়ে আমরা চিন্তাই করতে পারি না।

জুয়েলারি ব্যবসা করতে হলে আপনার অনেক বড় পুজি লাগবে। যেমন বর্তমান মার্কেটে ২৪ ক্যারেটের (৯৯ দশমিক ৫) ১ ভরি স্বর্ণের দাম প্রায় ১.৫ লাখ টাকা। তবে ১৮, ২১, ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম কিছুটা কম।

তাহলে বুঝেই পারছেন মাঝারি বা বড় আকৃতির একটি জুয়েলারি দোকান সাজাতে আপনার কি টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। আপনি যদি ছোট করে শুরু করতে চান তাহলেও ৪০-৫০ লাখ টাকা লাগবে। আর মাঝারি বা বড় আকারে শুরু করলে কয়েক কোটি টাকা মূলধন লাগবে।

আমাদের দেশে বেশিরভাগ ব্যবসায়ী এয়ারপোর্টে ব্যাগেজ রুলের মাধ্যমে স্বর্ণ ক্রয় করে থাকে। এছাড়া আপনি চাইলে স্থানীয় মার্কেট থেকেও স্বর্ণ ক্রয় করতে পারেন।

স্বর্ণ নীতিমালা অনুযায়ী বাংলাদেশে স্বর্ণের বার্ষিক চাহিদা ২০ থেকে ৪০ টন। তাই বলা যায় এখানে বড় একটা মার্কেট আছে। এছাড়া পৃথিবীতে স্বর্ণের মার্কেট হচ্ছে ৪০০ বিলিয়ন ডলারের। জুয়েলারি পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে সেখানেও বড় ব্যবসার সুযোগ রয়েছে।

জুয়েলারি ব্যবসায় ভাল করতে হলে দক্ষ কারিগরের বিকল্প নেই। তাই এই ব্যবসা শুরু করার আগে দক্ষ ও অভিজ্ঞ কারিগর নিয়োগ দিন।

ফ্রজেন ফুড ব্যবসা

নাগরিক জীবনে ব্যস্ততা বাড়ার সাথে সাথে মানুষের রান্না করার সময়ও কমছে। অনেক পরিবারে দেখা যায় স্বামী স্ত্রী দুজনেই চাকরি করছে। তাই তারা রান্না করার পর্যাপ্ত সময় পান না। এসব কারণে দেশে ক্রমাগত ফ্রজেন ফুডের গ্রাহক বৃদ্ধি পাচ্ছে। বড় ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে ফ্রজেন ফুড ব্যবসা খুব উপযুক্ত একটি ব্যবসা।

বর্তমানে দেশে ফ্রজেন ফুডের মার্কেটের আকার ৪৫০-৫০০ কোটি টাকার। এটি প্রতি বছর ১৫% হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। গোল্ডেন হার্ভেস্ট, কাজী ফার্মস, প্রাণসহ কিছু কোম্পানি এই ব্যবসায় প্রচুর বিনিয়োগ করছে।

আমাদের দেশে হিমায়িত খাবারের মধ্যে যেসব খাবার ভাল চলে তার মধ্যে রয়েছে সিঙ্গারা, সমুচা, পরোটা, চিকেন নাগেট, আলুপুরি, ডালপুরি, চিকেন সসেজ, মিটবল, চিকেন কাটলেট, ভেজিটেবল স্প্রিং রোল ইত্যাদি।

এই ধরণের ব্যবসায় বিভিন্ন ধরণের খাবার তৈরি করতে হয় বলে অনেক মেশিন ক্রয় করতে হয়। এছাড়া মাংশ জাতীয় খাবারের জন্য ফার্মেও বিনিয়োগ করতে হয়। খাবার তৈরি করার পর হিমাগারে অত্যন্ত ঠান্ডা তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করতে হয়। আবার খাবার পরিবহনের ক্ষেত্রে ফ্রিজিং গাড়ি ব্যবহার করতে হয়। এসব কারণে বড় ধরণের বিনিয়োগ করতে হয়।

আরও পড়ুন: ২০২৫ সালে শুরু করতে পারবেন এমন ১০ টি স্মার্ট ব্যবসার আইডিয়া

সুপারশপ ব্যবসা – বড় ব্যবসার আইডিয়া 

বড় বড় শহর এমনকি ছোট শহরেও মানুষ এখন আর প্রচলিত কাচাবাজারে যেতে চায় না। বেশিরভাগ মানুষ এখন সুপারশপে গিয়ে বাজার করতে পছন্দ করে। এর অন্যতম কারণ হচ্ছেঃ

একই ছাদের নিচে সব পণ্য পাওয়া যায়,
পরিষ্কার পরিছন্ন ও ঠান্ডা পরিবেশ,
এক দাম হওয়ার কারণে দামাদামি করার ঝামেলা পোহাতে হয় না,

সুপারশপগুলো সাধারণত বিশাল আয়তনের হয়ে থাকে। খাদ্যপণ্যের পাশাপাশি কিচেন আইটেম, বিভিন্ন এক্সেসরিজ, জামাকাপড়, খেলনা, মেয়েদের সাজার আইটেম, ছেলেদের ব্যবহার্য জিনিসপত্র ইত্যাদি বিভিন্ন ধরণের পণ্যসামগ্রীর বিশাল সমারোহ থাকে।

বাংলাদেশ সুপারমার্কেট ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের অনুমান, বর্তমানে দেশে নিত্যপণ্যের খুচরা বাজারের আকার প্রায় দেড় হাজার কোটি মার্কিন ডলারের। এর মধ্যে সুপারশপের হিস্যা মাত্র দুই থেকে আড়াই শতাংশ, যা বছর তিনেক আগেও ছিল দেড় শতাংশের কম। তাই এইখাতে রয়েছে ব্যবসা বাড়ানোর বিশাল সুযোগ।

সুপারশপ ব্যবসা শুরু করতে হলে আপনাকে যেসব খরচ করতে হবে:

১. দোকান ভাড়া এবং অগ্রিম
২. সাজসজ্জার খরচ
৩. ইউটিলিটিজ বিল
৪. পণ্যসামগ্রী খরচ
৫. দোকান কর্মীদের বেতন
৬. সরকারি অনুমোদনের জন্য লাইসেন্স খরচ

সব মিলিয়ে ৮০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকা হলে আপনি সুপারশপ ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

সয়াবিন তেল শোধনাগার – বড় ব্যবসার আইডিয়া 

রান্না করবেন আর সয়াবিন তেল ব্যবহার করবেন না এটা খুব কম ক্ষেত্রেই ঘটে। বাংলাদেশে রয়েছে সয়াবিন তেলের বিশাল বাজার। বড় ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে সয়াবিন তেল শোধনাগার একটি লাভজনক বড় ব্যবসার আইডিয়া।

ট্যারিফ কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ভোজ্যতেলের বার্ষিক চাহিদা ২৩–২৪ লাখ টন। সেই হিসাবে ভোজ্যতেলের মাসিক চাহিদা ১ লাখ ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ ৬০ হাজার টন। তার মধ্যে সয়াবিন তেলের গড় চাহিদা ৭৯ থেকে ৮৭ হাজার টন। তারমানে বুঝতেই পারছেন কত বড় মার্কেট।

বিপুল চাহিদা মেটাতে দেশে নিজস্ব তেল শোধনাগারে উতপাদন ছাড়াও বিদেশ থেকে পরিশোধিত এবং অপরিশোধিত তেল আমদানি করে থাকে। অপরিশোধিত তেল তেল শোধনাগারে শোধন করা হয়। এছাড়া সয়াবিন সিড আমদানি করেও তা তেল শোধনাগারে শোধন করে তেল তৈরি করা হয়।

একটি সয়াবিন তেলে শোধনাগার তৈরি করতে আপনার খরচ নির্ভর করবে প্ল্যান্টের আকার, যন্ত্রপাতির পরিমাণ, স্থাপনা তৈরি, ডকুমেন্টশান, জনবলের পরিমাণ ইত্যাদির উপর।

মাঝারি আকারের একটি ভোজ্য তেল শোধনাগার তৈরি করতে ৪০০-৫০০ কোটি টাকা খরচ হবে। আর বড় আকারের শোধনাগার তৈরি করতে কমপক্ষে ১ হাজার কোটি টাকা খরচ করতে হবে।

ঔষধ কোম্পানি

২০ কোটি মানুষের দেশে প্রায় ৯৮ শতাংশ ঔষধের চাহিদা মেটাচ্ছে দেশি কোম্পানিগুলো। শুধু চাহিদা মেটানো নয় ১৫৭ টি দেশে বাংলাদেশ থেকে ঔষধ রপ্তানি হচ্ছে। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর এর তথ্য মতে বিগত ১০ বছরে বাংলাদেশ থেকে ৩২ হাজার কোটি টাকার বেশি ঔষধ বিদেশে রুপ্তানি হয়েছে।

একটি ঔষধ কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করতে হলে আপনাকে প্রথমেই প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস দিয়ে কোম্পানি গঠন করতে হবে। এছাড়া আপনাকে কার্যক্রম শুরু করার জন্য ট্রেড লাইসেন্স, টিন, ভ্যাট, মেম্বারশিপ সার্টিফিকেট, কারখানা লেআউট প্ল্যান অনুমোদন, ঔষধ তৈরি করার মেশিন, কোয়ালিটি ঠিক রাখার জন্য ল্যাব তৈরি এবং ফার্মাসিস্ট নিয়োগ দিতে হবে।

আরও পড়ুন: শীর্ষ ১০ টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া

ইস্পাত-রডের ব্যবসা

মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতির সাথে সাথে বিলাসি জীবনযাপনের প্রতি ঝোক বাড়ছে। এজন্য প্রতিনিয়ত দেশজুড়ে একের পর এক বিল্ডিং তৈরি হচ্ছে যার প্রধান উপাদান হচ্ছে রড। বড় ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে ইস্পাত-রডের ব্যবসা সবচেয়ে ব্যয়বহুল ব্যবসা।

দেশে এখন প্রায় ৪০টি ইস্পাত কারখানা চালু আছে। এসব কারখানার সম্মিলিত উৎপাদন সক্ষমতা ৯০ লাখ টন। দেশে বর্তমানে বছরে ৮০ লাখ টন ইস্পাতের চাহিদা আছে।

একটি মাঝারি আকারের ইস্পাত কারখানা তৈরি করতে দুই থেকে আড়াই হাজার কোটি টাকা প্রয়োজন। তারমানে বুঝতেই পারছেন কি বিশাল পরিমাণ বিনিয়োগ করতে হবে আপনাকে।

রড তৈরির দুইটা ধাপ আছে। প্রথম ধাপে স্ক্র‍্যাপ থেকে বিলেট তৈরি করা হয়। তারপর দ্বিতীয় ধাপে সেটিকে বিভিন্ন সাইজের রড তৈরি করা হয়।

ইস্পাত কারখানা ব্যয়বহুল হওয়ার বেশ কিছু কারণ আছে যেমন:

১. ইস্পাত কারখানার প্রাথমিক কাচামাল হচ্ছে আকরিক লোহা এবং ককিং কয়লা ( Coking Coal) যা অনেক বেশি ব্যয়বহুল।
২. রড তৈরির জন্য প্রয়োজন উচ্চ তাপমাত্রার ফার্নেস যেখানে প্রচুর বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি লেগে থাকে। যার কারণে উৎপাদন প্রক্রিয়া খুব খরুচে হয়।
৩. বিশাল ফার্নেস, রোলিং মিলসসহ অনেক দামি দামি যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে হয়,
৪. উৎপাদন কার্যক্রম চালানো, কাচামাল রাখা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং উৎপাদিত রড রাখার জন্য অনেক বড় যায়গার প্রয়োজন,
৫. উৎপাদন কার্যক্রম চালানোর জন্য বৃহৎ স্থাপনা তৈরি করতে হয়,
৬. প্রযুক্তির ব্যবহার এবং সার্বিক ব্যবস্থাপনা খরচ,

পরিশেষে

বড় ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে যেসব ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করলাম এগুলো শুরু প্রয়োজন বিরাট অংকের মূলধন। যেতেতু আপনি বিশাল বিনিয়োগ করছেন তাই আপনাকে অবশ্যই খুব ভেবে সার্বিক বিষয় বিশ্লেষণ করে তারপর বিনিয়োগ করতে হবে।

আমি নিজে দেখেছি সঠিক বিনিয়োগ পরিকল্পনা না করে বড় বিনিয়োগ করে আমাদের অনেক ব্যবসায়ী ব্যাপক পরিমাণে ঋণগ্রস্থ হয়ে পড়ে। তাই আমার পরামর্শ থাকবে বড় বিনিয়োগ করার আগে অবশ্যই সঠিক বিনিয়োগ পরিকল্পনা করবেন। আপনার সক্ষমতা যাচাই করবেন।

আপনার প্রতিযোগীদের সাথে প্রতিযোগিতা করে কিভাবে মার্কেটে টিকে থাকবেন এবং ব্যবসা সম্প্রসারণ করবেন সে ব্যাপারে ব্যবসা শুরু করার আগেই পরিকল্পনা করুন। দক্ষ মানবসম্পদ নিয়োগ করুন। বেশি বেতন দিয়ে হলেও মেধাবীদের নিয়োগ দিন। এই ক্ষেত্রে কৃপণতা করবেন না। কারণ এই মেধাবীরাই আপনাকে এমন সব পথ দেখাবে যার মাধ্যমেই আপনি বিপুল প্রতিযোগীতার এই সময়ে সহজেই মার্কেটে খাপ খাওয়াতে পারবেন এবং অন্যদের চেয়ে এগিয়ে যাবেন।

NO COMMENTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Exit mobile version