Home Marketing Guidelines ২০২৫ সালে মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করার কৌশল

২০২৫ সালে মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করার কৌশল

মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং

ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমান যুগের এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম যা ব্র্যান্ডিং, পণ্য বা সেবা প্রচারের জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। মোবাইল ফোনের প্রযুক্তিগত উন্নতির ফলে এখন আপনি চাইলে মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারবেন।

মোবাইল ফোন ব্যবহার করে একজন মার্কেটার চাইলেই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, কন্টেন্ট মার্কেটিং করতে পারে।

মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করার উপায় 

মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে:

১.১ মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং শুরুর প্রস্তুতি

মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে চাইলে প্রথমেই আপনাকে লক্ষ্য স্থির করতে হবে। কারণ আপনি যদি লক্ষ্যই ঠিক করতে না পারেন তাহলে আপনার কাজ করে লাভ হবে না। আপনাকে একটা লক্ষ্য ঠিক করতে হবে এবং সে লক্ষ্য অর্জনের জন্য নিরলস কাজ করে যেতে হবে। লক্ষ্য নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে মোবাইল দিয়ে করা যায় এমন কাজ ঠিক করতে হবে।

আপনার প্রাথমিক লক্ষ্য বিভিন্ন ধরণের হতে পারে যেমন,

  • পণ্য বা সেবা বিক্রি করা
  • ব্র্যান্ড পরিচিতি বৃদ্ধি করা
  • ক্লায়েন্টের জন্য ফ্রিল্যান্স কাজ করা
  • সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজ করা
  • ইমেইল মার্কেটিং করা

পণ্য বা সেবা বিক্রি করা যেকোন ডিজিটাল মার্কেটারের জন্যই সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং কাজ। কারণ মানুষের পকেট থেকে টাকা বের করা বেশ কঠিন কাজ। একজন গ্রাহক তখনই ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেয় যখন সে দেখে এই পণ্য বা সেবা ক্রয় করলে তার চাহিদা পূরণ হবে এবং যে টাকাটা সে খরচ করবে সেটা বৃথা যাবে না।

ব্র্যান্ড পরিচিতি বৃদ্ধি তুলনামূলক সহজ কাজ। ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে সম্ভাব্য গ্রাহকদের সামনে ব্র্যান্ড সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য এমনভাবে তুলে ধরা যার ফলে মানুষ সেই ব্র্যান্ড সম্পর্কে ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি হয়।

ক্লায়েন্টের জন্য ফ্রিল্যান্স কাজ করতে চাইলে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস থেকে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কিত খুঁজে নিতে পারেন। গ্রাহকের পক্ষ হয়ে আপনি সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজকরা, ইমেইল মার্কেটিং করা বা বিক্রয় বাড়ানো ইত্যাদি কাজ করতে পারেন।

১.২ মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য সঠিক প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করুন

প্রাথমিক লক্ষ্য নির্ধারণ করার পর আপনাকে একটি প্লাটফর্ম নির্বাচন করতে হবে যেখানে আপনি মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং কোন প্লাটফর্মভিত্তিক করবেন সেটা ঠিক করতে হবে।

মনে করুন আপনি একটা কোম্পানির পণ্য বা সেবা প্রচার করবেন যেটি মূলত তরুণরা ব্যবহার করে বা তাদের আকর্ষণ বেশি। এই ধরণের পণ্য বা সেবার ডিজিটাল মার্কেটিং করতে চাইলে আপনি ইনস্টাগ্রাম বা টিকটক এর মত প্লাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য আপনাকে এই দুই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফলোয়ার বাড়ানোর দিকে মনোনিবেশ করতে হবে। এই ২ প্লাটফর্মে নিয়মিত কন্টেন্ট তৈরি করে সক্রিয় থাকতে হবে।

আপনি যদি প্রফেশনাল কোন ব্যক্তি হয়ে থাকেন তাহলে লিংকডইন ব্যবহার করে পারেন। লিংকডইন হচ্ছে এমন একটি মার্কেটপ্লেস যেখানে প্রফেশনালরা একে অপরের সাথে সামাজিকভাবে যুক্ত থাকে। এই প্লাটফর্ম ব্যবহার করে আপনি ব্র্যান্ড ইমেজ বাড়ানোর কাজ করতে পারেন।

এছাড়া দুটি বৃহৎ প্লাটফর্ম ফেসবুক এবং গুগলে বিজ্ঞাপন ক্যাম্পেইন পরিচালনা করে মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারেন।

১.৩ প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করুন

মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে কিছু দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এসব দক্ষতার মধ্যে রয়েছে:

১. আপনাকে স্মার্টফোন ব্যবহারে অবশ্যই দক্ষ হতে হবে। দ্রুত টাইপিং করা জানতে হবে।
২. মোবাইলের অ্যাপ ব্যবহারে দক্ষ হতে হবে। বিশেষ করে ভিডিও তৈরি করার পর সেগুলো এডিট করার জন্য Canva, CapCut, InShot, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এর জন্য Buffer, Hootsuite, ইমেল মার্কেটিং করার জন্য Mailchimp এর মতো অ্যাপ, লিখার জন্য Google Docs, Mircosoft Docs ইত্যাদি অ্যাপ ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
৩. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে অবশই দক্ষতা অর্জন করতে হবে। কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দক্ষ হওয়ার কোন বিকল্প নেই। ফেসবুক এডস, গুগল এডস এ দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
৪. ইমেল মার্কেটিং করতে চাইলে ইমেইল মার্কেটিং এ দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
৫. ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট এ কাজ করতে হবে তাই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এ কিভাবে একাউন্ট খুলতে হয়, কিভাবে কাজের জন্য আবেদন করতে হয় বা কিভাবে কাভার লেটার লিখতে হয় সেসব সম্পর্কে জানতে হবে।
৬. গুগল এনালিটিক্স, সোশ্যাল মিডিয়া ইনসাইট, ইমেইল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন ট্র্যাকিং করা জানতে হবে।

আরও পড়ুন : একজন নতুন মার্কেটার হিসেবে কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করবেন?

২. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে চান তাহলে আপনাকে আমি বলবো সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং করুন। কারণ আপনি মোবাইল দিয়ে খুব সহজেই এই কাজটি করতে পারবেন। আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাকাউন্ট খোলা থেকে শুরু করে অ্যাকাউন্ট পরিচালনা সবকিছুই করতে পারবেন।

ফেসবুক মার্কেটিং

ফেসবুক এমন একটি মাধ্যম যেখানে আপনি সব ধরণের গ্রাহক পাবেন। যেহেতু ফেসবুকে কয়েক বিলিয়ন ব্যবহারকারী আছে তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এর মধ্যে মধ্যে ফেসবুক মার্কেটিং সবচেয়ে কার্যকরী।

মোবাইলে ফেসবুক মার্কেটিং করার উপায়:

প্রথমে একটি ফেসবুক পেজ খুলতে হবে। তারপর পেজের প্রোফাইল পূর্ণ করতে হবে। প্রোফাইলটি এমনভাবে তৈরি করুন যা দেখে মানুষ আপনার প্রতিষ্ঠানকে পেশাদার মনে করে।

আপনার টার্গেট গ্রাহক কারা সেটি খুঁজে বের করুন। তাদের টার্গেট করে প্রাসঙ্গিক পোস্ট তৈরি করুন। লেখা, ছবি, রিল, ভিডিও ইত্যাদি পোস্ট করার মাধ্যমে গ্রাহকদের এনগেজমেন্ট বাড়ান।

গ্রাহকদের সাথে লাইভ সেশনের আয়োজন করুন। সেখানে তাদের প্রশ্নোত্তর পর্বের আয়োজন করতে পারেন।

ফেসবুক পেজে কাস্টমারদের ভাল রিভিউগুলো শেয়ার করে অন্যদের উৎসাহিত করুন। এছাড়া পোস্ট বুস্ট করার মাধ্যমে আপনি বিশাল সংখ্যক গ্রাহকের কাছে আপনি আপনার পণ্য বা সেবা সম্পর্কে বিস্তারিত পৌঁছে দিতে পারবেন। যা আপনার দ্রু বিক্রি বাড়াতে সাহায্য করবে।

ইউটিউব এর মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং

মোবাইল এর মাধ্যমে আপনি চাইলেই একটি ভিডিও তৈরি করতে পারেন। তারপর সেই ভিডিও আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করতে পারেন। আপনি যদি ইউটিউবে চ্যানেল কিভাবে খুলতে হয় তা না জানেন তাহলে পড়ুন ইউটিউব চ্যানেল কি? ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম।

গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী আপনাকে ভিডিও তৈরি করতে হবে এবং আপনার চ্যানেলের সাথে সেটি প্রাসঙ্গিক হতে হবে। ধরেন আপনি একজন ব্যবসায়ী। আপনার একটা ডেইরী ফার্ম আছে। আপনি গরু এবং গরুর দুধ বিক্রি করেন। তাহলে আপনাকে ডেইরি ফার্ম এবং গরু লালন পালন ইত্যাদি বিষয়ে ভিডিও করতে হবে। তাহলে আপনি অনেক ক্রেতা পাবেন যারা আপনার গরু বা গরুর দুধ কিনতে চাইবে। এসব কাজ আপনি খুব সহজে মোবাইল দিয়েই করতে পারবেন।

এছাড়া রিভিউ ভিডিও তৈরি করতে পারেন। গ্রাহকদের সমস্যা সয়াধান নিয়ে ভিডিও তৈরি করে সেখানে আপনার পণ্য বা সেবা প্রচার করতে পারেন।

এছাড়া ইন্সটাগ্রাম, টিকটকে আপনি সহজেই মোবাইলের মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারবেন।

৩. কন্টেন্ট মার্কেটিং

কন্টেন্ট মার্কেটিং হচ্ছে গ্রাহকদের জন্য উপকারী কন্টেন্ট তৈরি করে ব্র‍্যান্ডের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করা। এক্ষেত্রে আপনি তথবহুল আর্টিকেল লিখতে পারেন বা ভিডিও তৈরি করতে পারেন। মোবাইল দিয়ে আপনি সহজেই গুগল ডকস বা মাইক্রোসফট ডকস এ আর্টিকেল লিখতে পারবেন এবং আর মোবাইল দিয়ে ভিডিও তৈরি করা তো একেবারে সহজ একটি কাজ।

কন্টেন্ট ফরম্যাট

  • ইনফোগ্রাফিক্স: মোবাইল দিয়ে আপনি সহজেই ইনফোগ্রাফিক তৈরি করতে পারেন। Canva এমন একটি টুল যা দিয়ে আপনি  সহজেই ইনফোগ্রাফিক  তৈরি করতে পারবেন।
  • ব্লগ: কন্টেন্ট মার্কেটিং করার আপনি ব্লগিং করতে পারেন। ব্লগিং এমন একটি মাধ্যম যেটি ব্যবহার করে আপনি বিশাল সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারবেন আবার ব্লগিং করে আয় করতে পারবেন বিভিন্নভাবে। WordPress প্লাটফর্ম ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই ব্লগ তৈরি করতে পারবেন।
  • ভিডিও কন্টেন্ট: CapCut দিয়ে মোবাইলে ভিডিও এডিট করুন।

এসব কন্টেন্ট এর মাধ্যমে আপনি গ্রাহককে আপনার পণ্য বা সেবা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য প্রদান করার মাধ্যমে গ্রাহকের মাঝে আপনার ব্র‍্যান্ড সম্পর্কে ভাল একটা ধারণা দিতে পারেন। এর ফলে সম্ভাব্য গ্রাহকদের প্রকৃত গ্রাহকে পরিণত করতে পারবেন।

আরও পড়ুন : কন্টেন্ট মার্কেটিং কি? কিভাবে কন্টেন্ট মার্কেটিং করা হয়?

৪. ইমেল মার্কেটিং 

ইমেইল মার্কেটিং হচ্ছে ইমেইলের মাধ্যমে গ্রাহকের কাছে পণ্য বা সেবার প্রচার করা। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে ইমেইল মার্কেটিং খুব জনপ্রিয় একটি উপাদান।

মোবাইলের মাধ্যমে আপনি সহজেই ইমেইল লিখে ইমেইল মার্কেটিং করতে পারেন। আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন ব্যবহার করে আকর্ষণীয় ইমেইল টেম্পলেট তৈরি করে মার্কেটিং করতে পারেন।

ফেসবুক পেজ বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে Subscription Form যুক্ত করুন। এর ফলে আপনি অনেক ইমেইল পেয়ে যাবেন।গুগল ফর্মের ব্যবহার করে ইমেল সংগ্রহ করতে পারেন।

Mailchimp বা Zoho Campaigns এর মত ইমেইল মার্কেটিং টুল ব্যবহার করুন করে ইমেইল টেম্পলেট তৈরি করতে পারেন।

আপনার সংগ্রহ করা ইমেইলে সাপ্তাহিক বা মাসিকভিত্তিতে ইমেল পাঠান। কাস্টমারদের জন্য অফার, ডিসকাউন্ট, বা নতুন পণ্য থাকলে তা ইমেইলের মাধ্যমে জানিয়ে দিন।

৫. বিজ্ঞাপন চালানোর কৌশল

Facebook Ads

ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য Ads Manager ব্যবহার করুন। সঠিক টার্গেট অডিয়েন্স নির্বাচন করুন (বয়স, লোকেশন, আগ্রহ ইত্যাদি)। বিজ্ঞাপনের জন্য আকর্ষণীয় ছবি ও ভিডিও তৈরি করুন। এসব কাজ আপনি সহজেই মোবাইল দিয়ে তৈরি করতে পারবেন। কিভাবে ফেসবুকে দিবেন তা বিস্তারিত জানতে চাইলে পড়ুন ফেসবুক অ্যাডস কি? স্টেপ বাই স্টেপ গাইডলাইন।

Google Ads

মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য আপনি google ads ব্যবহার করতে পারেন। বর্তমানে অনেক  ডিজিটাল মার্কেটার গুগল অ্যাডসকে তাদের ক্যারিয়ার হিসেবে গ্রহণ করেছে। বিভিন্ন ধরণের অ্যাড যেমন: Local Ads, Display Ads, বা Video Ads চালাতে পারেন। গুগল এডস অ্যাপ এর মাধ্যমে আপনি আপনার তৈরি করা এড ক্যাম্পেইন পরিচালনা করতে পারবেন। এড ক্যাম্পেইনের রিয়েল টাইম ডেটা এবং পারফর্মেন্স ট্র্যাকিং করতে পারবেন।

সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং  

সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং হচ্ছে মার্কেটিং এর এমন একটি কৌশল যার মাধ্যমে কোন কন্টেন্টকে এমনভাবে অপ্টিমাইজ করা হয় যেন সেটি সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট এর প্রথম পেজে র‍্যাংক পায়। প্রচুর এবং নিয়মিত অর্গানিক ট্রাফিক পেতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্কে জানতে হবে।

সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাংক পেতে হলে আপনাকে প্রাসঙ্গিক, তথ্যবহুল, ব্যবহারকারী এবং সার্চ ইঞ্জিন বান্ধব কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে। অন পেজ এসইও, অফ পেজ এসইও এসব সম্পর্কে ভাল করে জেনে সেগুলো কন্টেন্টে প্রয়োগ করতে হবে। আর এসব কাজ আপনি চাইলে আপনার হাতে থাকে স্মার্টফোনের মধ্যেই করতে পারবেন।

পরিশেষে

মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করা তখনই সম্ভব হবে যখন আপনি অনেক ধৈর্য্য সহকারে কাজ করতে পারবেন।

কারণ মোবাইলের ছোট্ট স্ক্রিন এবং অন্যান্য ফাংশনাল সীমাবদ্ধতার কারণে আপনি কিছু সমস্যার সম্মুখীন হবেন কিন্তু আপনি যদি একাগ্রচিত্তে কাজ শিখে মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করে যান আশা করি আপনি সফল হবেন।

NO COMMENTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Exit mobile version